লেখা হয়েছে
প্রমাণ সংগ্রহ
বিজ্ঞান এবং সৃষ্টি: তত্ত্ব
"কিছুটা বিজ্ঞান সৃষ্টিকর্তাশ্বরের কাছ থেকে দূরে থাকে তবে অনেক বিজ্ঞান তাঁর কাছে আসে।"
~ লুই পাস্তুর
আমি যুক্তির জন্য আপনার ক্ষমতার জন্য আবেদন করছি
আপনি কি জানেন যে আপনি যদি আয়নায় আপনার চোখের দিকে তাকান এবং আপনার মাথাটি পাশে কাত করেন, তাহলে আপনার চোখের বলগুলি সমান এবং ফোকাসড থাকার জন্য মোচড় দেবে? এটা বেশ আশ্চর্যজনক তাই না? আপনি কিভাবে এটি নিয়ন্ত্রণ করবেন!? স্পষ্টতই আপনি তা করেন না, সৌভাগ্যক্রমে এটি ঘটে, যেমন আমাদের অনেক শারীরিক কাজ। তারা শুধু ঘটবে, এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, যদি তারা না করে, আমরা বেঁচে থাকব না। চোখ একটি আশ্চর্যজনক জিনিস, যার কেন্দ্রবিন্দু, পেশী, রড, শঙ্কু, ইত্যাদি... ইমেজটিকে অপটিক্যাল থেকে রাসায়নিক এবং অবশেষে বৈদ্যুতিক রূপান্তরিত করার কথা বলার অপেক্ষা রাখে না, যাতে আমাদের মস্তিষ্ক আমাদের চারপাশের বিশ্বকে ব্যাখ্যা করতে পারে .
এই ছবি কটাক্ষপাত করা। আপনি কি ট্রক্লিয়া দেখতে পাচ্ছেন যা জায়গায় উচ্চতর তির্যক ধারণ করে? যান্ত্রিক প্রয়োজনের জন্য এটি কী দুর্দান্ত সমাধান! ট্রক্লিয়া একটি কপিকলের মতো কাজ করে এবং উচ্চতর তির্যক পেশীকে দ্রুত দিক পরিবর্তন করতে সক্ষম করার জন্য সঠিক জায়গায় লিভারেজ প্রদান করে। এখন, বিবর্তন অনুসারে, এটি লক্ষ লক্ষ এবং বিলিয়ন বছরেরও বেশি সময় ধরে নিজেই বিকাশ লাভ করেছে। প্রথমে কোন কিছুর বিস্ফোরণ ঘটেছিল যা থেকে সমস্ত পদার্থ এবং সময় শুরু হয়েছিল। এটি বিশ্বাস করার জন্য বিশ্বাসের প্রয়োজন, কারণ কেউ এটি ঘটতে দেখেনি, যা প্রযুক্তিগতভাবে বিবর্তনে বিশ্বাসকে একটি ধর্ম করে তোলে। এটি হওয়ার পরে, শিলাগুলি একত্রিত হয়ে একটি গ্রহ তৈরি করে যাকে আমরা পৃথিবী বলি, যদিও একটি নির্দিষ্ট আকারের পরে, মহাকাশের শিলাগুলি একত্রিত হওয়ার পরিবর্তে সংঘর্ষে একে অপরকে ভেঙে দেয়। পৃথিবী গঠিত হয়েছে এবং ঠিক সঠিক আকারে থেমেছে এবং ঋতুর জন্য নিখুঁত 23.5 ডিগ্রি কাত অবস্থায়ও রয়েছে। এটি সঠিক কক্ষপথে, ঠিক সঠিক গতিতে, ঘূর্ণনের নিখুঁত হারে, ঠিক সঠিক ধরনের তারার চারপাশে, আদর্শ মাধ্যাকর্ষণ শক্তির জন্য নিখুঁত আকার, উজ্জ্বলতা এবং ভরে। আমাদের কাছে নিখুঁত আকারের চাঁদও রয়েছে, এটি আমাদের জোয়ারের জন্য সুনির্দিষ্ট এবং আদর্শ প্যাটার্ন তৈরি করার জন্যও সঠিক কক্ষপথে রয়েছে, যা আমাদের ঝড়কে জ্বালানী দেয়, জমিকে জল দেয় এবং বায়ুমণ্ডলে তারা যা শ্বাস নেয় তা আমরা শ্বাস নিতে পারি। গ্যাসের নিখুঁত ভারসাম্য, তাপমাত্রা, বাণিজ্য বায়ু, এবং এছাড়াও একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চৌম্বক ক্ষেত্র। শুরুর কিছু সময়ে, একটি "প্রাথমিক স্যুপ" সবেমাত্র গঠিত হয়েছিল, একটি কস্টিক বায়ুমণ্ডল যার জন্য অক্সিজেনের প্রয়োজন হয় (যা আসলে জিনিসগুলিকে হত্যা করে), অ্যামিনো অ্যাসিড দুর্ঘটনাক্রমে 2000টি অ্যামিনো অ্যাসিড থেকে তৈরি হয়। শুধুমাত্র 20টি জীবনের জন্য ব্যবহার করা হয়, তাই এটি একটি দীর্ঘ শট ছিল! যদিও কেবলমাত্র সেই অ্যামিনো অ্যাসিডগুলি এলোমেলোভাবে একটি একক প্রোটিন তৈরি করার জন্য তৈরি হয় তা জ্যোতির্বিদ্যাগতভাবে অগৌরব, মডেল অনুসারে, শুধুমাত্র একটি গঠনই নয়, অনেকগুলিও করেছে৷ তাহলে প্রোটিনও নিজেদের তৈরি করে নেয় কেননা কেন অসম্ভব কাজ চালিয়ে যায়। তারপরে অবিশ্বাস্যভাবে জটিল কোষটি আবিষ্কার করে যে কীভাবে ডিএনএ তৈরি করতে হয়, তারপরে এটি লিখতে হয়, তারপরে এটিকে পড়তে হয়, এটি মেরামত করতে হয়, এটিকে প্রক্রিয়া করতে হয় এবং এটির প্রতিলিপি তৈরি করতে হয়, যা এমনকি কোষের একত্রিত হওয়ার আগে প্রয়োজন ছিল। মানুষ যেকোন কোড তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে তার চেয়ে এটি অনেক বেশি উন্নত। সৌভাগ্যবশত, অন্যান্য অনেক কিছুর মধ্যে, মাইটোকন্ড্রিয়া আবিষ্কার করেছে কীভাবে প্রোটনের শক্তিকে কাজে লাগানো যায় সেই সমস্ত উন্মাদনাপূর্ণ জটিল "এলোমেলো সুযোগ।"
এখন, আমাদের সৌরজগত প্রকৃতপক্ষে একটি বন্ধ সিস্টেম। আমরা জানি যে আপনি যদি এটি সম্পর্কে কোনও একক জিনিস পরিবর্তন করতেন তবে সমস্ত জীবন কেবল মারা যাবে না, এটি কখনও অস্তিত্ব থাকত না। এই সমস্ত কিছু এবং অন্যান্য অন্তহীন বিষয়গুলিকে মাথায় রেখে, আমরা পূর্ণ বৃত্তে আসি এবং অবশেষে আমরা ট্রক্লিয়াতে পৌঁছে যাই, যা ধারণা করা হয় বিলিয়ন বছর ধরে নিজেকে বিকাশ করেছে। লোকেরা বিশ্বাস করে যে এটি একরকম সম্ভব, কারণ তারা যথেষ্ট সময় নিয়ে বিশ্বাস করে, যেকোনো কিছু সম্ভব। এখন এই সমস্ত বিষয় বিবেচনা করুন, এবং আসুন তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্রটি আবৃত্তি করি।
-
ভারসাম্যহীন একটি বিচ্ছিন্ন সিস্টেমের এনট্রপি সময়ের সাথে সাথে বাড়তে থাকে, ভারসাম্যের সর্বোচ্চ মানের কাছে পৌঁছায়।
অন্য কথায়, কোন কিছুর চারপাশে যত বেশি সময় থাকে, ততই এটি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়, যতক্ষণ না যা কিছু তার জীবনকে জ্বালানী দেয়, তার ঘনীভূত শক্তিকে ছড়িয়ে দেয় এবং তার চারপাশের মধ্যে সমান হয়। আপনি যা কিছু তাকান তার সাথে এটি পর্যবেক্ষণ করার জন্য আপনার প্রতিভাবান হওয়ার দরকার নেই। যদি এটি সত্য না হয়, আমরা আসলে প্রথম স্থানে সেই জিনিসটির বয়স পরিমাপ করতে পারতাম না।
যে কোনো বিবর্তনীয় রূপান্তর কতটা একেবারেই অনতিক্রম্য তা উপেক্ষা করে, কীভাবে এই সমস্ত জিনিসগুলি অসাধারণ নির্ভুলতা এবং শৃঙ্খলার মধ্যে এসেছে তার ব্যাখ্যা সময়ের ব্যাপার। যদিও এনট্রপির খুব কঠিন নিয়ম দেখায় সময়ের সাথে সাথে সমস্ত জিনিস ক্ষয় হয়। এটি এমন কিছু যা আপনি আগে চিন্তা করেছেন বা না করেছেন, আপনি যদি একজন সৎ ব্যক্তি হন এবং আপনি যদি এই সৃষ্টি বিভাগের সমস্ত উপাদানের মাধ্যমে এটি তৈরি করেন তবে আপনি প্রায় নিশ্চিতভাবে অবাক হবেন যে কীভাবে ডারউইনের ম্যাক্রো বিবর্তন টিকে ছিল। তাই! আর কোনো ঝামেলা ছাড়াই, আসুন এটিতে প্রবেশ করি এবং আমাদের চিন্তা করতে একটি অসম্ভব প্রশ্ন দিয়ে শুরু করি!
ঈশ্বর কোথা থেকে এসেছেন?3:26
It doesn’t take an expert in science to recognize the burst of giants who pioneered the fields of physics, chemistry, and math. These are the organized fields of specific principles that have been developed, as a means for us to gain more understanding about the universe that surrounds us.
I know most people probably don't even remember from school, who Euler, Boyle, or Pascal are, or what exactly landed them into the hall of fame for science and physics. Historians may take note and remember, because they were so instrumental in advancing mankind far beyond primitive technology. Scientists of all kinds respect them for their brilliant minds, and how they accomplished, what they accomplished. They have even been idolized by many in the pursuit of knowledge, hoping that they too could be like them, written into history, because they discovered something new and amazing.
One of the most fascinating things to ponder about all of this, is learning how these people solved certain problems, prior to even understanding the mechanics of any particular observable function? They’re on the fringe of a discovery. They are pioneering things that are not understood. To say it another way, so that this is fully understood, how do you set up a measurable, mechanical test, in order to understand a thing you don’t fully understand? That, is what science is all about, and why the scientific method should be followed.
Every good scientist studying the fringe of understanding, should desire to know the answer to this major question. What are the ingredients of scientific philosophy that close our gap in understanding, and land you on a reasonable conclusion? I believe it is far more than just having a great base of knowledge, and just getting lucky by tripping over new data, and analyzing it. If a scientist already has a great mind, and an excellent knowledge base, the most important factors after that are being observant and very honest. Quite often, highly intelligent people and the proud, are two legs wearing the same pants.
The bible says, “For since the creation of the world His invisible attributes are clearly seen, being understood by the things that are made, even His eternal power and Godhead, so that they are without excuse, because, although they knew God, they did not glorify Him as God, nor were thankful, but became futile in their thoughts, and their foolish hearts were darkened. Professing to be wise, they became fools,” Romans 1:20-22
There was a massive wave of growth in scientific understanding, and at that time there was also a religious war between denominations, causing many people to examine the Bible closely in order to gain clarity of the truth. Doing that has a profound effect on one’s faith, and a big influence on how they view our existence. Especially, those with a lot of knowledge and a scientific mind.
A smart scientist needs to get out of their own way by removing their ego, and by being brutally honest with themselves, their measurements, and by including all of the variables. Submitting to, and acknowledging the sound philosophy that our world was very intelligently designed, by a creator of order and math, will get that person there much faster, so that they can see things from the proper perspective. It makes doing science, a lot easier, and far more productive.
How does a man who denies the creator of a thing, ever expect to be efficient in his studies of that thing, when he feels it arrived by chance, rather than deliberate design and careful thought. It is the same as a builder who denies the existence of the architect! Just imagine how much more effective he would be, if he trusted that creation was put there on purpose, and he tried to understand the thinking behind it, rather than believing it came from chaos, and spending all of his time trying to spot the changes in evolution. That would be like a builder spending all of his time scanning the blueprints for differences and similarities, in order to derive the imperceivable transitions of evolution from whence it came, by means of natural selection in order to determine the cause and junctions of beneficial progress. Even though that is a very subjective thing if left to the fallen mind of one man. Wouldn’t a builder be far more productive if they trusted that there was a wise creator of order and math, and they instead spent their time trying to learn the nature of the build, so that they could learn more about the nature of the one who built it?
To explain further, Pythagorean theorem (a2 + b2 = c2) was true since the beginning of time, long before it was known, or Pythagoras made it popular. The same is true for the balance of the 4 forces, the laws of thermodynamics, Einsteins relativity, and the list goes on and on. Obviously, these scientists did not invent these things and so now we have them, they merely saw them, understood them, and recognized them. They put these theories to the test, in order to verify them, and when the results match the hypothesis, we may have a better understanding of the master architect, engineer, chemist, physicist, mechanic, fabricator, etc. who created all these things. Johann Kepler said we are, “thinking God's thoughts after Him.” Isaac Newton believed that scientific investigation leads to a greater knowledge of God the Creator of the universe.
So, what created the explosion of scientific advancements in the span of a few hundred years with these amazing discoveries? Don’t just assume it was only the timing of scientific exploration. There was a lot going on at that time, and the minds of men are far more provoked into deep thought, than by the mere diligence of study. There are many factors of circumstance that determine the thoughts of men, from family, to school, to country, general timing, and wars, but as for today, I do believe we can at least look back now and ask ourselves, what can I do to put myself into their state of mind, so that I can think more efficiently, and effectively?
If you pick any scientific person of notoriety, and find out what they studied, and how they tackled certain problems, you can begin to learn the philosophy behind the thing. You learn how these people solved the "problem." You learn the mechanics behind the physics, or chemistry, and you learn a lot about what makes a given thing happen. And so, you can begin to put yourself in their shoes and understand what problems they were trying to solve before they understood what they were observing, and how they devised mechanical ways to mathematically measure their hypotheses. For example, take an instrument used everyday that so many people just take for granted. How does a thermometer actually work? Why mercury? Why that scale of Fahrenheit, or Celsius? If you ask these questions, you will run into people like Boyle and Pascal, who made this possible for guys like Celsius and Fahrenheit (all believers in God), to use the principle in order to develop an instrument of science like the mercury thermometer. or Galileo’s water thermometer (Also Christian)
There is most definitely a common knowledge of the creator amongst these men, who went searching for laws and order, because they believed in a God of law and order. A supreme creator of math and boundaries… Yes indeed, without boundaries the word “moral” would not exist, but the same is true for science. Without boundaries, without a defined starting point and a defined end, there would be no place to place your measuring tape, and therefore, no measurement possible, no defined value, there is no understanding, and no truth at all. Fortunately, that is not the case, there is a beginning and an end, there is a right and a wrong, we live in a cursed world where spectrums exist, and so where there is love, there is hate, and a place for proper boundaries whether scientific, or moral.
The following founders of scientific understanding believed this to be true, and it made them better scientists, because they weren’t wasting their time trying to justify their actions by denying a moral creator and judge over all life, or by trying to dilute the boundaries of our very existence. They weren’t making the claim that the universe developed itself over eons of time so slowly that we can’t measure it, or even collect evidence for the hypothesis. That is not science at all, it is a religion of faith built without evidence on the imaginations of those who don’t want to be told what they can, or cannot do. “Therefore God also gave them up to uncleanness, in the lusts of their hearts, to dishonor their bodies among themselves, who exchanged the truth of God for the lie, and worshiped and served the creature rather than the Creator, who is blessed forever. Amen.”
The following, is a list of scientists who believed in God. These were not only real scientists, but men who put their faith in what evidence attested to. Faith in a creator, an omniscient being who is outside of time, and matter. A being who proved his divine authorship over the Bible, as is undeniable when one sets his hand to what was written in it. Which is a document of his interactions with mankind, written by about 40 scribes, over the span of around 2000 years, on 3 different continents, with not only remarkably specific prophecies, but a united message for salvation. Believe in Jesus Christ, “call on him, and you will be saved.” Romans 10:13. “For the creation was subjected to frustration, not by its own choice, but by the will of the one who subjected it, in hope that the creation itself will be liberated from its bondage to decay and brought into the freedom and glory of the children of God.” Romans 8:20,21
50 Famous Scientists Who Believed In God
Much of this section comes from this page, by the Doc. - Thank you
https://www.famousscientists.org/great-scientists-christians/
law of universal gravitation and his laws of motion; produced the math style known as calculus; built the first ever reflecting telescope; showed sunlight is made of all the colors of the rainbow.
Dissenting Protestant who spent more time on Bible study than math and physics.
A founder of modern chemistry; discovered oxygen’s role in combustion and respiration; discovered that water is a compound of hydrogen and oxygen; named the elements carbon, hydrogen and oxygen.
A Roman Catholic believer in the authenticity of the Holy Scriptures.
Discovered electromagnetic induction, and the first link between light and magnetism; carried out the first room-temperature liquefaction of a gas. Demonstrated how a changing magnetic field can induce an electric current.
A Christian who's faith played a significant role with his approach to scientific inquiry, emphasizing honesty, humility, and service to others. He believed that his scientific work was a way to understand and appreciate the wonders of God's creation.
Founded the science of genetics; identified many of the mathematical rules of heredity; identified recessive and dominant traits.
A Roman Catholic Augustinian abbot. He saw his study of pea plants and the laws of inheritance as a way to understand God's creation and the order inherent in nature.
Discovered that light can behave as a particle as well as a wave, and coined the word photon to describe a particle of light. His discovery was one of the pivotal revelations of physics.
Compton, a pioneer in quantum mechanics, believed science pointed to an intelligent designer behind the universe. He saw no conflict between his scientific discoveries and his faith.
Transformed geometry providing the foundation of Einstein’s theory of general relativity; the Riemann hypothesis has become the most famous unresolved problem in mathematics. He made profound, far-sighted discoveries with lasting consequences for mathematics and our understanding of space, gravity, and time. Son of a Lutheran pastor. A devout Christian who died reciting the Lord’s Prayer.
Invented the laser and maser. Established that the Milky Way has a supermassive black hole at its center.
A member of the United Church of Christ. Prayed daily. Wrote books linking science and religion; believed religion more important than science.
Dalton’s Atomic Theory is the basis of chemistry; discovered Gay-Lussac’s Law relating temperature, volume, and pressure of gases; discovered the law of partial gas pressures.
A faithful Quaker who lived modestly.
Discovered that atoms have the same number of electrons as their atomic number and that X-rays emitted by excited atoms are ‘fingerprints’ for the atom.
A Methodist who believed science was part of his quest for God.
Invented the electric battery; wrote the first electromotive series; isolated methane for the first time.
A Roman Catholic who declared that he had never wavered in his faith.
The father of the computer, invented the Analytical Engine, a Turing Complete computer in 1837 – the first general purpose computer.
A Protestant devotee who devoted a chapter of his autobiography to a discussion of his faith.
Discovered the electrical nature of chemical bonding. Used electricity to split several substances into their basic building blocks for the first time, discovering chlorine and iodine; produced the first ever samples of the elements barium, boron, calcium, magnesium, potassium, sodium, and strontium.
Said that God’s design was revealed by chemical investigations.
Founded the electronic age with his invention of the vacuum tube (thermionic valve); devised the hand rules for electric motors and generators.
A devout Christian who preached about the Resurrection and founded the creationist Evolution Protest Movement.
Best known for creating the system we use today to classify and name plants and animals, called binomial nomenclature. He is referred to as the "Father of Modern Taxonomy."
He was a devout Christian and believed in a God who created the natural world. He saw studying nature as a way to understand God's divine plan. He believed each species was created by God in its current form and wouldn't change. He acknowledged variations within species, but considered them minor and attributed them to factors like adaptation.
Invented, built, and flew the world's first successful airplane: On December 17, 1903, at Kitty Hawk, North Carolina, they made the first controlled, sustained flight of an engine-powered, pen spark heavier than air aircraft with their Wright Flyer Wright Flyer on Wikipedia.
The Christian character displayed by the Wright brothers was evident to those around them. “He never tired of relating the positive effect that the Bible had had on his children.”
Theory of relativity, special relativity, photoelectric effect, space time, physics, and mathematics, there aren't many who haven't heard of Einstein.
Einstein was not a conventional theist” nor consistent in his views about religion during his life, but he believed in “some kind of intelligence working its way through nature. " He said, "The more I study science, the more I believe in God."
Joule's experiments showed us much of what we know about energy and thermodynamics. Mechanical work could be converted into heat. He developed Joule's law (the relationship between heat and the electricity passing through it).
He believed knowing God's will and following it was most important, but after that, it was important to understand God's attributes through his creation, and studying the laws of nature was like learning about God's mind.
Invented positional cloning. Took part in discovery of the genes for cystic fibrosis, Huntington’s disease, and neurofibromatosis. Directed National Human Genome Research Institute for 15 years.
Atheist turned devout Christian, telling many about his journey to Jesus Christ.
independently invented differential and integral calculus, alongside Isaac Newton. Also, developed the binary number system, the foundation for modern computers. most famous philosophical concept is the theory of monads. He invented the mechanical calculator wheel.
He believed that God must exist, must be perfect, and his existence could be proven. A Protestant, Trinitarian Christian.
The originator of quantum theory, and introduced the concept of energy quanta. Won a Nobel Prize in Physics. Developed "Planck's Constant."
Planck was more engaged with lecturing on the nature of God and religion than he was with conducting scientific research. Planck believed in a God who created the universe. He prayed before meals and attended church, serving as a church elder for twenty-seven years.
He was a major figure influencing both philosophy, and math. "I think, therefore I am". He was credited with inventing analytic geometry, which connected algebra and geometry, and led to the coordinate system, and also calculus. He was an advocated for a scientific method.
Believed in God's existence and saw it as crucial for his philosophical project. He aimed to establish a foundation for knowledge based on reason and logic. He proposed several arguments for God's existence, most famously the ontological argument.
One of the primary creators of quantum mechanics. Formulated the Heisenberg Uncertainty Principle. He is widely considered as one of the most influential figures in nuclear physics, particle physics and quantum field theory.
A Lutheran with deep Christian convictions.
Winner of the Nobel Prize in Physiology or Medicine for his work on the physiology of synapses.
Christian and sometimes practicing Roman Catholic. Believed in a Divine Providence operating over and above the materialistic happenings of biological evolution.
Often credited as the “father of experimental physiology”. His contributions ranged across anatomy, physiology, embryology, botany and poetry.
A Protestant, wrote religious texts and helped organize the construction of the Reformed Church in Göttingen.
Improved the agricultural economy of the USA by promoting nitrogen providing peanuts as an alternative crop to cotton to prevent soil depletion.
A Protestant Evangelist and Bible class leader whose faith in Jesus was the mechanism through which he carried out his scientific work.
Pioneer of modern chemistry. Defined elements, compounds, and mixtures. Discovered Boyle’s Law – the first of the gas laws – relating the pressure of a gas to its volume; he established that electrical forces are transmitted through a vacuum.
Leader in Bible distribution. Said that a deeper understanding of science was a higher glorification of God.
One of the greatest mathematicians in history: work encompassed all of mathematics, nearly all of physics, and a significant part of astronomy.
Wrote multiple books Concerning the Bible, and was a Young earth creationist arguing it was created around 5500 BC. The son of a Calvinist pastor. Wrote religious texts and is commemorated by the Lutheran Church.
Transformed our understanding of nature: his famous equations unified the forces of electricity and magnetism, indicating that light is an electromagnetic wave. His kinetic theory established that temperature is entirely dependent on the speeds of particles.
An evangelical Protestant who learned the Bible by heart at age 14.
Devised Pascal’s triangle for the binomial coefficients and co-founded probability theory. Invented the hydraulic press and the mechanical calculator.
A Roman Catholic theologian. Pascal’s wager justifies belief in God. his faith became central to his life and writings. emphasized the importance of faith and reason, arguing that while reason can lead to knowledge of the natural world, true fulfillment and understanding come through a personal relationship with God.
Unified evolution by natural selection with Mendel’s rules of inheritance, so defining the new field of population genetics. Invented experimental design; devised the statistical concept of variance.
A devout Anglican: made religious broadcasts, and wrote religious articles. It's important to note that some find Fisher's views on eugenics clashed with his Christian faith.
Discovered that space and the universe are expanding; discovered Hubble’s law; proposed the universe began with the explosion of a ‘primeval atom’ whose matter spread and evolved to form the galaxies and stars we observe today.
Studied to be a Roman Catholic priest, and nearly chose that life.
A mathematical physicist who made enormous contributions to science: he founded modern statistical mechanics, he founded chemical thermodynamics, and he invented vector analysis.
Member of the Congregational Church who attended services every week.
Revolutionized number theory and invented the method of least squares and the fast Fourier transform. His profound contributions to the physical sciences include Gauss’s Law & Gauss’s Law for Magnetism.
A Lutheran Protestant who believed science revealed the immortal human soul and that there is complete unity between science and God.
J. J.
Thomson
Discovered the electron; invented one of the most powerful tools in analytical chemistry – the mass spectrometer; obtained the first evidence for isotopes of stable elements.
A practicing Anglican who prayed and read the Bible daily.
Codified the first two laws of thermodynamics, deduced the absolute zero of temperature is -273.15 °C. On the Kelvin scale, absolute zero is found at 0 kelvin.
An elder of the Free Church of Scotland.
One of the founders of modern geology and stratigraphy.
Born a Lutheran, converted to Catholicism and became a bishop.
He was the first scientist to propose stars obtain their energy from nuclear fusion. Experimentally verified Einstein’s General Theory of Relativity.
A Quaker, who believed the hand that made us is Divine.
Astronomer and mathematician most famous for his three laws of planetary motion. These laws describe how planets move around the Sun in elliptical orbits, not perfect circles. His work helped lay the foundation for Isaac Newton's theory of gravity. Kepler initially intended to become a minister, and his faith remained important to him throughout his life. believed God created a logical, orderly universe and that science was a way to understand God's creation
French scientist who made significant contributions to biology, chemistry, and medicine. He developed several ground breaking vaccines, pasteurization, and germ theory of vaccines.
a devout Christian who believed in God as the creator of all living things. He firmly rejected the prevailing idea that life arose spontaneously from non-living matter. His experiments disproved this theory, establishing the concept of biogenesis: life comes only from life.
He was a leading figure in developing the V-2 rocket, a powerful weapon used against Allied forces during World War II. He was a member of the Nazi Party and the SS. After the war he was recruited by the U.S. government in Operation Paperclip to develop the Saturn 5 rocket used during Apollo eleven. He expressed views that suggested a belief in a creator behind the universe. He was impressed by the order and complexity he saw in nature, which he felt pointed to design.
Winner of the Nobel Prize in Physics after he artificially split the atom and proved that E = mc2.
A devout Methodist, who said science was a way of knowing more about God.
Considered to be the man primarily responsible for the formulation and establishment of the “scientific method”. His writings are also credited with leading to the founding of the Royal Society of London.
He a devout believer in the Bible. He wrote: “There are two books laid before us to study, to prevent our falling into error; first, the volume of the Scriptures, which reveal the will of God; then the volume of the Creatures, which express His power.”
Astronomer, physicist, engineer, and even a philosopher. He significantly improved the telescope, and many celestial discoveries. developed foundational principles of physics, including the law of falling bodies and the concept of inertia.
He was a devout Christian, who believed that science and religion could coexist. He saw the universe and the Bible as two ways God reveals himself.
He developed shortwave radio communication, and invented a practical wireless telegraph system, which laid the foundation for what we now call radio. Won a Nobel Prize in Physics.
"The more I work with the powers of Nature, the more I feel God's benevolence"
He viewed scientific discovery as a way of understanding God's will, and made analogies between radio waves and prayer.
A Renaissance polymath, famous for his studies of a heliocentric solar system. however, was proficient in Economics, Law, Medicine, and Mathematics, which he used in Engineering.
He was a devout Christian and believed that seeking knowledge about the universe was a way to glorify God. He saw reason and faith as compatible, and that a heliocentric Solar system did not challenge God's word.
He made significant contributions to our understanding of the fundamental nature of electricity and light. Measured the Charge of an Electron with the oil-drop experiment. Conducted many useful conducted experiments on the photoelectric effect, leading to a better understanding of quantum mechanics. Won a Nobel Prize.
Millikan himself expressed belief in God. He argued that reflecting on the universe leads one to believe in a higher power. God Is the grand architect.
Most famous for completely describing and detailing the systemic circulation of blood. This means he figured out that the heart pumps blood throughout the body in a closed loop system.
"Nature is a volume of which God is the author." Harvey believed in the divine authorship and authority of the Bible and the deity of Christ.
Discovered the first complete specimen of a plesiosaur; deduced the diets of dinosaurs.
A devoted Anglican, spent her spare time reading the Bible.
Transformed nursing into a respected, highly trained profession; used statistics to analyze wider health outcomes; advocated sanitary reforms largely credited with adding 20 years to life expectancy between 1871 and 1935.
An Anglican who believed God spoke to her, calling her to her work.
Took part in the invention of a single-wire telegraph and patented it. Developed the Morse code.
A Calvinist with Unitarian sympathies who funded a lectureship considering the relation of the Bible to the Sciences.
প্রথমে বলা হয়েছিল যে বিবর্তন এত ধীরে ধীরে ঘটে, আমরা সম্ভবত এটি পর্যবেক্ষণ করতে বা এটি রেকর্ড করতে পারি না। যেহেতু এই তত্ত্বটি বিভিন্ন উপায়ে ছড়িয়ে পড়েছে, বিবর্তনবাদীরা তত্ত্বটির সম্ভাব্যতা বাড়াতে আরও বেশি সময় যুক্ত করতে শুরু করে। তারা কোটি কোটি বছর ধরে বড় ধরণের ঘটনাটি প্রকাশ করে 100 মিলিয়ন লোকের কাছ থেকে প্রকাশ করেছে এবং এখন এটি বিলিয়নে পরিণত হয়েছে, নির্বিশেষে, বিগ ব্যাং নিজেই এবং সেই তত্ত্ব থেকে প্রতিটি তাত্ত্বিক ক্রিয়াকলাপ যান্ত্রিককে অস্বীকার করে পদার্থবিজ্ঞানের আইন। তারা বিজ্ঞান থেকে বিপথগামী হয়েছে এবং মুদ্রাস্ফীতি তত্ত্ব, অন্ধকার পদার্থ এবং অন্ধকার শক্তির মতো অদৃশ্য ও অপ্রত্যাশিত তত্ত্বের প্যাচওয়ার্কে প্রবেশ করেছে। প্যাচের প্রতিটি টুকরা যা তাদের গভীর সময়ের মূল্যবান ভিত্তিটি বাঁচাতে মরিয়া প্রয়াসে যুক্ত করে, কেবল তাদের জন্য আরও অসম্ভব বাধা তৈরি করে।
অবশেষে তাদের মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণে উপলব্ধি হয়ে গেল যে এই সমস্ত ঘটনাক্রমে ঘটে যাওয়ার এতটা সম্ভাবনা নেই, যেটা আমরা দেখতে, শুনতে, স্পর্শ করতে, গন্ধ বা স্বাদ নিতে পারি তার কোনটির পক্ষে আসলেই উপস্থিত হওয়া উচিত না। ডিজাইনার থাকতে পারে তা স্বীকার করার পরিবর্তে, তাদের পরবর্তী সর্বোত্তম বিকল্পটি হ'ল আমরা কেবল আমাদের নিজস্ব বাস্তবতাকে উপস্থাপন করতে সক্ষম are বিষয়গুলি বিদ্যমান কারণ আমরা সেগুলি দেখি। এমনকি যে কতগুলি সমস্যা সৃষ্টি হয় তা আমি তালিকাভুক্তও করতে পারি না, তবে আপনি "জ্যোতির্বিদ্যার বিষয়ে আপনাকে কী বলা হচ্ছে না" ভিডিওগুলির তৃতীয় ভিডিওতে দেখতে পাবেন, এটি বিজ্ঞানের অস্বীকারকারীদের কাছে কল্পনার সর্বাধিক বর্তমান সাথে আসা আপনি যদি নিজের মতো করে দেখতে চান তবে একে "বোল্টজম্যান ব্রেন" বলা হয়।
এই বিচরণ "বিজ্ঞান" (যা এটি এতটা নয়) ভাল অর্থায়িত, এবং প্রকাশ্যে গৃহীত হয়েছে। যতদূর টিভি সম্পর্কিত, তারা বিলিয়ন বছর বছরের জিনিসটির সাথে কেবল দৃ st়তার সাথে দৃ .়ভাবে দাঁড়িয়ে আছে এবং এটি কী সমর্থন করবে তা সফলভাবে কখনও ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হয় না। দুর্ভাগ্যক্রমে, আমরা লক্ষ লক্ষ বছরের বিবর্তনকে ভিডিওটি নাড়াচাড়া না করে আমরা আজ একটি ডকুমেন্টারি দেখতে পারি না।
আসুন নিজেই তত্ত্বের উত্সটি ঘনিষ্ঠভাবে দেখে নেওয়া যাক এবং ডারউইনের "থিওরি অব বিবর্তন" এর সূচনা পরীক্ষা করে দেখি। সর্বাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দ্বারা যারা এই বিষয়গুলির দিকে এগিয়ে চলেছেন এবং সম্পূর্ণ সততার সাথে এই বিশদ এবং প্রমাণাদি সমৃদ্ধ সেমিনার রয়েছে। আমার মতো, এই লোকদের মধ্যে অনেকেই গির্জার এজেন্ডা দিয়ে শুরু করেননি। আমরা শুধু সত্য চেয়েছিলাম। আপনি কী চান তা আপনার এজেন্ডা চাপিয়ে দেওয়ার পরিবর্তে ডেটাটি নিজের পক্ষে কথা বলতে দিন। আপনি যা চান তা সমর্থন করার জন্য ডেটা ম্যানিপুলেট করার পরিবর্তে।
ম্যাক্রোভোলিউশন
মাইক্রোভাইভলিউশন
ভিডিওটির শিরোনামে, "Godশ্বর প্রকৃতরূপে সৃষ্ট প্রকৃত প্রাণীগুলি কী ছিল? - ডাঃ টড উড", দুর্দান্ত গোষ্ঠীটি তৈরি করেছিল, ইজিসেস হিস্ট্রি? এই ভিডিওটিতে তারা বর্ণনা করেছেন যে জেনেটিক কোডিংয়ের ধাঁধাটি আসলেই কত দুর্দান্ত। তারা পরীক্ষা করে দেখেন যে এটি ঠিক এমন কি কারণ প্রাণীর ধরণের এত অল্প সময়ের মধ্যে এত বেশি পরিবর্তন ঘটায়? উদাহরণস্বরূপ, যখন আমরা কুকুরের জাতগুলিতে কুকুরের জিনগুলিতে অযাচিত বৈশিষ্ট্যগুলি বন্ধ করতে এবং পছন্দসই বৈশিষ্ট্যগুলি বজায় রাখার জন্য কুকুরের প্রজনন করি। এর জিনেটিক্সের সাথে ঠিক কী ঘটছে?
বেশিরভাগ বিবর্তনবাদী সহজেই স্বীকার করে নিলে এই প্রশ্নের উত্তর অনেক বেশি কঠিন এবং আরও জটিল। এটি এখনও একটি বিশাল সীমান্ত, এবং বিগত বিশ, এবং এমনকি দশ বছরে অনেক কিছু আবিষ্কার করা হলেও আমরা এখনও জেনেটিক্স কীভাবে কাজ করে তা পুরোপুরি বুঝতে পারি না। আমরা এপিগনেটিক্সের ক্রিয়াকলাপগুলি সম্পর্কে আরও বেশি অজ্ঞ, যা সমস্ত কোডিংকে পরিচালনা করে এমন সমস্ত প্রক্রিয়াগুলির জন্য শব্দ যা নিজেই কোডিং করে না।
ভিডিওতে আপনি যেমন দেখতে পাবেন, প্রতিটি প্রাণীর প্রকারের সাথে আমরা বিবেচনা করব, সেই প্রাণী প্রকারের মধ্যে যতগুলি সম্ভব বিভিন্ন উপলব্ধ পরিবর্তনগুলি ইতিমধ্যে কোডিংটিতে রয়েছে। অন্য কথায়, এই ধরণের মধ্যে যে কোনও পরিবর্তন ঘটে থাকে, সেই প্রাণীর মধ্যে যে কোনও সম্ভাব্য পরিবর্তন ঘটতে পারে সেগুলি পূরনের জন্য ইতিমধ্যে কোডিংয়ে নির্দেশ রয়েছে। যে প্রাণীটি উপলভ্য জিনগুলি তা হয় অ্যাক্টিভেটেড, বা স্যুইচ অফ করা হয়েছে, সেই প্রাণীটিকে দেওয়া অনন্য ডিজাইনের বৈশিষ্ট্য। যাইহোক, এই উপলব্ধ পরিবর্তনগুলি কেবলমাত্র প্রাণীর নিজস্ব ধরণের মধ্যেই ঘটতে পারে এবং কেবলমাত্র সেই কোডিংয়ের সাথেই দেখা যায় যা সর্বদা সেই নির্দিষ্ট প্রাণীর ধরণের থাকে। এই পরিবর্তনগুলি প্রাণীর ধরণের জুড়ে হয় না এবং ঘটতেও পারে না।
আরও প্রকৃত উদ্বেগজনক এবং আকর্ষণীয় মতামতের জন্য, বিভিন্ন সৃষ্টির বিজ্ঞানী এবং ডাক্তারদের কাছ থেকে এই ওয়েবসাইটটি একেবারে প্রিয় a
দেখে মনে হবে যে "বিবর্তন" যেমনটি সাধারণভাবে উল্লেখ করা হয়, সেই প্রথম প্রাচীরটি যখন কাউকে বোঝানোর সময় মুখোমুখি হয় যে তারা সুযোগের বিষয় নয়, এবং সত্যই জীবনের কোনও উদ্দেশ্য রয়েছে। যখনই Godশ্বর বা বাইবেলের উল্লেখ করা হয়েছে, "বিবর্তন" এর বিষয়টি সুস্পষ্ট কারণে প্রকাশিত হবে। তারা স্পষ্টতই সামলে যায় না, এবং এখনও অবধি সরকারী বিদ্যালয়ে ম্যাক্রোইভলিউশন শেখানো হয় এবং স্রষ্টা আর নেই। তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিশ্বাস করুন বা মানবেন না, ডারউইনের সাথে আসার আগে এটি খুব বিপরীত ছিল।
বিবর্তন ঘটে, হ্যাঁ এটি অবশ্যই একটি জিনিস। যাইহোক, চার্লস ডারউইন এবং তাঁর ক্রুদের দ্বারা জনপ্রিয় হিসাবে, তারা এটিকে পুরোপুরি অন্য একটি অঞ্চলে তাত্ত্বিক করে তুলেছিল। মাইক্রোভোলিউশন, ম্যাক্রোইভলিউশন নয়, আজ পর্যবেক্ষণযোগ্যভাবে ঘটতে দেখা যায় এবং এটি জীবাশ্মের রেকর্ডেও দেখা যায়। এমনকি মিথ্যা দাবির বিরুদ্ধে, ম্যাক্রোভোলিউশনের একটি মধ্যবর্তী সত্তা কখনও দেখা যায়নি বা খুঁজে পাওয়া যায় নি। আমাদের প্রতিটি স্তর থেকে প্রচুর পরিমাণে জীবাশ্ম রয়েছে। তাহলে সমস্ত সংক্রামক ধরণগুলি কোথায়, যদি তারা সমস্ত একে অপরের থেকে আসে? তারা প্রায়শই কিছু প্রাণীর অংশের দিকে ইঙ্গিত করবে যে তারা এখনও বুঝতে পারেনি এবং বলে, "আচ্ছা এটি অবশ্যই বিবর্তন ঘটবে।" এমনকি যদি এটি তাদের কাছে চূড়ান্ত অন্তরায় বলে মনে হয়। মিউটেশনগুলি তথ্যের অভাব থেকে, ইতিমধ্যে যা আছে সেখানে তথ্য যুক্ত করা হচ্ছে না।
এই বিষয়টিতে প্রচুর পক্ষপাত রয়েছে, এমন লোকদের কাছ থেকে আসে যারা হয় কোনও স্রষ্টার ধারণাটিকে ঘৃণা করে বা স্রষ্টার ধারণাটিকে পছন্দ করে। এটি কোনও কিছু পর্যবেক্ষণ করার সর্বোত্তম উপায় বলে মনে হয়, যদি আপনি এমন কোনও জায়গায় আসতে পারেন যেখানে আপনি কেবলমাত্র কিছু সৎ বিজ্ঞান করতে ইচ্ছুক হন, এটি বেড়ার Godশ্বরের পাশে অবতরণ করা শেষ হয়, বা "কিছুই না থেকে বিস্ফোরণ" বেড়া পাশ। প্রকৃত বিজ্ঞান কি সমস্ত ডেটা এবং সততার সাথে বিবেচনা করতে রাজি হচ্ছে না? এই বিভাগটি জুড়ে প্রচুর আকর্ষণীয় প্রমাণ এবং সরাসরি ডেটা উপস্থাপন করা হয়েছে। আপনি যেতে চান এমন ডেটা এবং এমনকি আপনি নিজেরাই পরীক্ষা করে নিতে পারেন। স্কুলগুলিতে বা বিজ্ঞানের তথ্যচিত্রগুলিতে আপনাকে যা বলা হচ্ছে না তা আপনি অবাক হয়ে যাবেন। আপনাকে যা করতে হবে তা হ'ল চেহারা।
'' আমার বইটিতে বিবর্তনীয় রূপান্তরগুলির প্রত্যক্ষ চিত্রের অভাবের বিষয়ে আমি আপনার মন্তব্যের সাথে পুরোপুরি একমত। যদি আমি কোনও, জীবাশ্ম বা জীবিত সম্পর্কে জানতাম তবে আমি অবশ্যই সেগুলি অন্তর্ভুক্ত করতাম। আপনি পরামর্শ দিচ্ছেন যে কোনও শিল্পীকে এমন রূপান্তরগুলি কল্পনা করতে ব্যবহার করা উচিত তবে তিনি কোথা থেকে তথ্য পাবেন? আমি, সত্যই, এটি সরবরাহ করতে পারিনি, এবং আমি যদি এটি শৈল্পিক লাইসেন্সে ছেড়ে রাখি তবে তা কি পাঠককে বিভ্রান্ত করবে না? '' - "ডারউইনের এনগমা" থেকে ডাঃ প্যাটারসন
এটি সম্পর্কে আরও পড়ুন,
https://creation.com/that-quote-about-the-missing-transitional-fossils
শুরুতে শ্বর কোন ধরণের প্রাণী সৃষ্টি করেছিলেন? - ডাক্তার ডেভিড উড 16:37
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিটি মানুষের পক্ষপাত এবং ত্রুটিগুলি অপসারণের প্রচেষ্টা হিসাবে বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় গ্রহণ করেছিল। সমস্যাটি অবশ্য, মানুষ এখনও বিজ্ঞান করছে। এটি কেবল তখন কার্যকর হয় যদি দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা ডেটা, নিয়ন্ত্রণ গোষ্ঠীগুলির সাথে, পরীক্ষার পদ্ধতিগুলি এবং সংখ্যার সাথে সৎ হয়। যদি এটি সঠিকভাবে করা হয়, তবে এটি আপনাকে বলবে যে কোনও অজানা ভেরিয়েবলগুলি অনুপস্থিত রয়েছে, বা যদি প্রস্তাবিত মডেলের জন্য গণনাগুলি পরীক্ষার ফলাফল দ্বারা সমর্থিত হয়।
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির পদক্ষেপগুলি এই গ্রাফটিতে প্রতিনিধিত্ব করা হয়েছে। এটি যে কোনও চিন্তার বা অনুমানের পরীক্ষা করার জন্য নিজেকে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য গাইডিং লাইন। তাদের যথাযথভাবে এবং যথাসম্ভব কঠোরভাবে অনুসরণ করা উচিত, যাতে ফলাফলের সত্যতা নিশ্চিত করা যায়। সব কিছুই যেমন রয়েছে তেমনি এটি দুর্নীতির পক্ষেও সংবেদনশীল যেমন দাঁড়িয়ে আছে। আপনি পরীক্ষায় অসাধু কৌশল বা মিথ্যা পাঠ প্রয়োগ করতে পারেন যেমন কিছু নির্দিষ্ট ভেরিয়েবল লিনিয়ার হয় যখন বাস্তবে তারা আসলে বেশ গতিশীল থাকে। এগুলি ছাড়াও, তারপরে এই সত্যটি যুক্ত করুন যে একটি প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় রয়েছে যার হাতে ক্ষমতা রয়েছে এবং তারা সেটগুলি আদর্শ এবং তহবিল নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। আপনার প্রতিবেদন যদি তাদের প্রকাশনাগুলির মাধ্যমে যেমন তাদের বৈজ্ঞানিক জার্নালে প্রকাশিত না হয় তবে তা বৈধতাযুক্ত নয়। আপনি যা বলছেন তা যদি তারা পছন্দ না করে তবে আপনার কোনও নাম বা ভ্রাতৃত্ব থাকতে পারে না।
প্রকৃতপক্ষে একটি বৈজ্ঞানিক পরিবার এবং একটি প্রতিষ্ঠিত শ্রেণিবিন্যাস রয়েছে। আপনি যদি তাদের শর্তাদি এবং ধারণাগুলি মেনে চলেন না, তবে আপনাকে বহিষ্কার করা হবে এবং ফিরে আসার কোনও সম্ভাবনা ছাড়াই নষ্ট হবে। এটি কতটা সত্য তা অনেকেই খুব ভাল করেই জানেন কারণ তারা এটি প্রথম হাতেই অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। যাইহোক, এটি এটি যতটা গোপনীয় তা হতে চান। আপনি পরে বেন স্টেইনের ভিডিও সহ দেখতে পাবেন। আপাতত, "বিজ্ঞান কি" শিরোনামে নিম্নলিখিত ভিডিওগুলি হল অধ্যাপক এবং পিএইচডি ফিলিপ স্টট একসাথে করা ভিডিওর একটি দুর্দান্ত সেট। বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায়ের শংসাপত্র এবং অভিজ্ঞতার একটি খুব চিত্তাকর্ষক তালিকা সহ একজন ব্যক্তি। এটি ইউটিউবে তার সিরিজের ভিডিওগুলির প্রথম দুটি মাত্র, তবে প্রতিটি ভিডিওই জ্ঞানের আরও একটি ঘন স্তর। এটি তাঁর সম্পর্কে আরও একটি লিঙ্ক।
https://www.williamcareybi.com/philip-stott.html
1 | বিজ্ঞান কি? 7:40
2 | বিজ্ঞান কি? (অবিরত) 5:43
পক্ষপাত ও দুর্নীতি
শাসক দ বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায়
বেন স্টেইনের
"বহিষ্কার: কোনও গোয়েন্দা অনুমোদিত নয় (পুরো সিনেমা)" 1:37:59
সেই ভিডিওর তথ্য যদি আপনার কাছে নতুন হয় তবে আপনি অনেক প্রশ্ন করতে বাধ্য bound আমি এখন থেকে আমার প্রতিটি ভাল প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি, বা এগুলি থেকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছে। Godশ্বর সত্য, জীবনের একটি উদ্দেশ্য আছে, এর কোনওটিই দুর্ঘটনা ছিল না এবং আপনিও নন।
বুদ্ধিমত্তাকে খণ্ডন করতে ব্যবহার করা হয়েছিল বুদ্ধিমত্তা!
"ডারউইনের বিবর্তনের তত্ত্ব" অনুসারে, কিছু কিছু বিস্ফোরিত হয়নি এবং পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, মহাবিশ্বের সমস্ত বিষয় এবং সময় নিজেই এসেছে। মহাকাশের ধ্বংসাবশেষের সংঘর্ষ থেকে গ্রহগুলি একরকম তৈরি হয়, যদিও সমস্ত মহাকাশের ধ্বংসাবশেষ, একবার এটি একটি নির্দিষ্ট আকারে পৌঁছানোর পরে, সংঘর্ষে ছোট ছোট টুকরোগুলিতে ভেঙে যাওয়ার প্রবণতা দেখায়, এবং মহাকাশ গ্যাসগুলি নক্ষত্রে পরিণত হয়, যদিও গ্যাসগুলি ছড়িয়ে পড়ে, আকর্ষণ করে না। তারপরে জল, জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রধান উপাদানগুলির মধ্যে একটি যা একরকম পৃথিবীর পৃষ্ঠে প্রচুর পরিমাণে সংগ্রহ করা হয়, যদিও জল আমাদের সূর্যের সাথে উপস্থিত চরম তাপমাত্রায়, সেইসাথে ভ্যাকুয়াম অবস্থাতেও ফুটতে থাকে, যেমন প্রকৃতি স্থান কিছু সময়ে, এই জলে, অ্যামিনো অ্যাসিড তৈরি হয়েছিল, যদিও এটি সুযোগের চেয়ে মানুষের বুদ্ধিমত্তার নির্দেশনা দিয়ে ঘটানোর সর্বোত্তম প্রচেষ্টা ছিল, মিলার-উরে পরীক্ষায় শুধুমাত্র বাম হাত এবং ডান হাতের অর্ধেক মিশ্রণের ফলে অ্যামাইনো অ্যাসিড, যা কেবলমাত্র কোনও কিছুতে উপস্থিত থাকে, একবার এটি মারা গেলে। জীবন্ত জিনিসের প্রতিটি প্রোটিনে মাত্র একশ শতাংশ বাম হাতের অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে। দেড় এবং অর্ধেক মিশ্রণটি বিষাক্ত হবে, যেমন আপনি ভিডিওতে দেখতে পাবেন শিরোনাম, "জেনেসিসের উত্তর: বিবর্তনবাদীদের জন্য চারটি ক্ষমতার প্রশ্ন।
এমনকি যদি আমরা আমাদের কক্ষপথের নিখুঁত দূরত্বের মতো সমস্ত জিনিসকে উপেক্ষা করি, ঠিক সঠিক গতিতে ঘুরতে থাকা গ্রহের নিখুঁত কাত, ঠিক সঠিক আকারের চাঁদ, সূর্য, বায়ুমণ্ডলীয়, রাসায়নিক এবং ভৌত বৈশিষ্ট্যগুলির পাশাপাশি তালিকা অন্যান্য অগণিত পরিপূর্ণতা যার কোনো পরিবর্তন হলে, আমরা বাঁচতে পারতাম না বা কখনোই থাকতে পারতাম না... তারপর আমরা বিবর্তনবাদীদের গ্রহের সমগ্র ভর তৈরি করে উপলব্ধ প্রতিটি সম্ভাব্য অ্যামিনো অ্যাসিড সহ নিখুঁত পরিবেশের করুণা প্রদান করি এবং জিজ্ঞাসা করি, " মাত্র বিশটি অ্যামিনো অ্যাসিড যা জীবনকে সমর্থন করে, দুই-হাজারেরও বেশি নয় যেগুলি থেকে, সুযোগের মাধ্যমে শুধুমাত্র একটি স্ট্যান্ডার্ড প্রোটিন তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা কী হবে?" ফলাফলগুলি বেশ আক্ষরিক অর্থেই জ্যোতির্বিদ্যাগতভাবে অগৌরব, এবং গভীরতার বিভিন্ন ডিগ্রীতে, সন্দেহের কতটা সুবিধার উপর নির্ভর করে কেউ গণিতের সাথে তাদের দিতে ইচ্ছুক। সংখ্যাটি আসলে এত বেশি যে গণিতটি চেষ্টা করার এবং বাস্তবসম্মতভাবে গণনা করার জন্য খুব বিশাল হবে। নীচের একটি ভিডিওতে এই সংখ্যার আকারটি কল্পনা করার জন্য একটি ভিজ্যুয়াল সাদৃশ্য দেখানো হয়েছে এবং অন্য ভিডিওটি দেখায় যে গণিতটি কোথা থেকে আসছে৷
আমরা এখানে যা পাই তা বিবেচনা করে, যদি আপনার বিশ্বাস ডারউইনের বিবর্তনে থাকে তবে আপনাকে কেবল নিজেকে জিজ্ঞাসা করতে হবে, "আপনি কি ভাগ্যবান বোধ করছেন?", বা সম্ভবত এটি বিবেচনা করার সময় এসেছে যে প্রকৃতপক্ষে সমস্ত কিছুর একজন বুদ্ধিমান স্রষ্টা আছেন, এবং আপনি কি এই জীবনে আসলে গুরুত্বপূর্ণ. সর্বোপরি, আমরা যদি দৈবক্রমে পৌঁছে যাই, আপনি নিজেই বুদ্ধিমত্তার অধিকারী হন, তাই না? কেন একজন বুদ্ধিমান নকশা বাতিল করবে যদি এটি স্পষ্টভাবে বিদ্যমান থাকে?
উত্স: সুযোগ দ্বারা একটি একক প্রোটিন গঠনের সম্ভাবনা 9:28
জীবনের উৎপত্তি - প্রোটিন তৈরির সম্ভাবনা 13:01
"কেন্ট হোভিন্ড বিল নাইয়ের বিরুদ্ধে বিতর্ক জিতেছে" 14:39
"তথ্য এনজিমা: কোথায় আছে তথ্য থেকে আসা? " 21:00
"জীবাশ্ম রেকর্ড: নোহের বন্যার প্রমাণ বা বিবর্তন " 16:00
"মিউটেশনগুলি কি আসলেই ডারউইনিয়ান বিবর্তনের পিছনে ড্রাইভিং ফোর্স? - ডাঃ কেভিন অ্যান্ডারসন" 19:43
" জেনেসিসের উত্তর - 4 পাওয়ার প্রশ্ন বিবর্তনবাদীদের জন্য " 49:57
চার্লস ডারউইনের বইয়ের পুরো শিরোনাম:
প্রাকৃতিক নির্বাচনের অর্থ অনুসারে প্রজাতির উত্সে
বা স্ট্রাগল ফর লাইফের অভ্যাশিত রেস সংরক্ষণ করুন
এই তত্ত্বটি পুরোপুরি উন্মুক্তভাবে ব্লাস্ট করা হয়েছে, ঠিক ভুল হিসাবে, এমনকি অজ্ঞেয়বাদী সম্প্রদায়ের চোখেও। আপনি যদি স্থানীয় আফ্রিকান heritageতিহ্যের হয়ে থাকেন এবং গা dark় ত্বক রাখেন তবে কেবল মনে রাখবেন তিনি আপনাকে মধ্যবর্তী প্রজাতি হিসাবে ভেবেছিলেন, প্যাকটি ধীর করে দিয়েছিলেন। আমি মনে করি না যে সবচেয়ে বাম পাখার সেলিব্রিটিরাও এই বিবৃতিটি দিয়ে উঠতে পারে।
যদি কেউ "স্পিজিস অফ দ্য স্পিজিটি" পড়ে থাকেন তবে তারা সম্ভবত অবাক হয়ে জানতে পারেন যে ডারউইনের বৈজ্ঞানিক ভিত্তিক প্রস্তাবগুলির মধ্যে হ'ল "দি নেগ্রো এবং নেটিভ অস্ট্রেলিয়ান জনগণ" এর বর্জন, যেটিকে তিনি বর্বর রেস হিসাবে বিবেচনা করেছিলেন, যার অবিচ্ছিন্ন বেঁচে থাকার পথে বাধা ছিল সভ্যতার অগ্রগতি।
তার পরবর্তী গ্রন্থ দ্য ডেসেন্ট অফ ম্যান (১৮ 18১) এ ডারউইন তার বিশ্বাসের দিক দিয়ে জাতিকে রেস দিয়েছিলেন যা তাদের নৈকট্য এবং গরিলার সাথে তুলনামূলক ছিল। তারপরে তিনি ঘোড়দৌড়ের নির্মূলের প্রস্তাব দিয়েছিলেন তিনি "বৈজ্ঞানিকভাবে" নিকৃষ্ট হিসাবে সংজ্ঞায়িত হয়েছেন। তিনি দাবি করেছিলেন, "উচ্চতর" ঘোড়দৌড়ের চেয়ে অনেক বেশি জন্মের সাথে এই জাতিগুলি উন্নত মানুষের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সংস্থানগুলি শেষ করে দেবে এবং শেষ পর্যন্ত সমস্ত সভ্যতাকে টেনে নামিয়ে দেবে। এখন আমি সম্মত হব, সাধারণভাবে লোকেরা অবশ্যই বুদ্ধিমান হয়ে উঠছে, তবে এটি সম্পূর্ণরূপে অন্য একটি যুক্তি এবং জিনেটিক্সের সাথে তার কোনও যোগসূত্র নেই।
এমনকি মুরগি বা ডিমের আগে যে আশ্চর্যজনক ব্যবস্থা স্থাপন করা উচিত ছিল, তার সাথে জিনেটিক্স এবং ডিএনএ কেবল আরও খারাপ হচ্ছে, আরও ভাল নয়। এ সম্পর্কে যে কোনও জিনতত্ত্ববিদকে জিজ্ঞাসা করুন, এবং তারা থার্মোডায়নামিকসের দ্বিতীয় আইনের সাথে একমত হবেন, যা বলে যে সমস্ত কিছুতেই গোলমাল হয়। এটি নিজের জন্য দেখতে খুব সহজ।
ডারউইন যুক্তি দিয়েছিলেন যে উন্নত সমাজগুলি মানসিকভাবে অসুস্থ বা জন্মগত ত্রুটিযুক্ত ব্যক্তিদের যত্ন নেওয়ার জন্য সময় এবং অর্থ অপচয় করা উচিত নয়। তাঁর কাছে, আমাদের ধরণের এই অযোগ্য সদস্যদের বেঁচে থাকা উচিত নয়।
দৃষ্টিভঙ্গির মতো এই সমস্ত হিটলারের পাশাপাশি, বেশ কয়েকটি মূল ভিত্তিক স্তম্ভ রয়েছে যা সামগ্রিক তত্ত্বের কাজ করার জন্য অবশ্যই জায়গাটিতে থাকতে হবে। এর মধ্যে যে কোনও একটি ধসে পড়লে পুরো তত্ত্বটি দাঁড়াতে পারে না। তাঁর সময় থেকেই যখন তিনি ভাবেন যে সেলটি জীবনের সর্বাধিক উদ্দীপনা এবং সাধারণ বিল্ডিং ব্লক, তখন এই মূল স্তম্ভগুলি একেবারে বিলুপ্ত করা হয়েছিল।
এটি সহজে কারণ এবং প্রভাবের একটি প্রাথমিক উপলব্ধি দিয়ে বোঝা যায়। কিছুটা সময় নিন এবং এখানে 17 টি আর্গুমেন্ট দেখুন।
http://www.jesus-is-savior.com/Evolution%20Hoax/evidences.htm
শীর্ষ দশ জৈবিক এবং রাসায়নিক সমস্যা।
"Where is The Evolution?" 4:33
এই নিম্নলিখিত লিঙ্কগুলি বিবর্তনের শৃঙ্খলার অন্যতম প্রাচীন "লিঙ্ক" বলে যা বলা হয়েছিল সে সম্পর্কে are বিবর্তন শৃঙ্খলে এটিকে তারা "আদিম জৈবিক সিস্টেম" বলে সম্বোধন করে। এটি একটি জীবাশ্ম হিসাবে পাওয়া গেছে এবং এটি 70 মিলিয়ন বছর পুরানো বলে জানা গেছে। যাইহোক, এটি 1938 সালে এখনও বেঁচে থাকা এবং সম্পূর্ণ অপরিবর্তিত ছিল। এর মানে কি বুঝতে পারছ? এটি বিক্রি হওয়ায় "বিবর্তন"। কখনই না। সংঘটিত প্রমাণ নিজে দেখুন। এর মতো অনেকগুলি উদাহরণ রয়েছে এবং আমরা এমনকি পৃথিবীর গভীর স্তরগুলিতে ট্রাইলোবাইটগুলি কীভাবে খুঁজে পেয়েছিলাম এবং প্রাচীনতমগুলির মধ্যে একটি বলে বিবেচনা করেছি, গ্রহটির চূড়ান্ত চোখের যৌগিক চোখ রয়েছে তা সম্পর্কে আমরা কোনও কথা বলিনি। ঠিক এই কয়েকটি ঘটনা নিয়ে ডারউইনের তত্ত্বটি বিশাল উপায়ে বিচ্ছিন্ন হতে শুরু করেছে।
http://crev.info/2013/04/coelacanth-making-the-most-of-an-unevolve-fish/
http://www.icr.org/article/coelacanths- Evolveists-still-fishing/
এটি কেবলমাত্র বিবর্তনবাদী লিঙ্কগুলিকে সৃষ্টি সমর্থন এবং ধ্বংস করতে উদাহরণ হিসাবে পাওয়া একমাত্র প্রজাতির কাছাকাছি নয়, আরও অনেকগুলি রয়েছে, আপনি পরে ডঃ স্টিফেন মায়ারের উপস্থাপন করতে দেখবেন।
এই উদাহরণগুলির মধ্যে যে কোনও একটি ঘটন তত্ত্বের জন্য ক্ষতিকারক, মানে বিবর্তন। তবুও, তারা ""শ্বর" চায় না, তাই এটি দুর্ঘটনা।
এখানে অন্যান্য প্রাণীর একটি তালিকা রয়েছে, যা কেবল বিবর্তনের বিরুদ্ধে নয়, তারা সৃষ্টিকে প্রমাণ করে।
http://www.inplainsite.org/html/animals_that_prove_creation.html
নম্বর 23:22
Godশ্বর তাদের মিশর থেকে বের করে এনেছিলেন; এটি তার মতোই ছিল একটি এককৃণের মতো শক্তি।
দ্বিতীয় বিবরণ 33:17
তাঁর গৌরব তাঁর ষাঁড়ের প্রথম দিকের মতো, এবং তাঁর শিংগুলি এককৃঙা শিংয়ের মতো: তিনি তাদের দিয়ে লোকদের একত্রিত করে পৃথিবীর প্রান্তে পৌঁছে দেবেন: আর ইফ্রয়িমের দশ হাজার লোক এবং তারা হাজার হাজার মনঃশি।
গীতসংহিতা 22:21
আমাকে সিংহের মুখ থেকে বাঁচাও, কারণ তুমি আমাকে একা শিংয়ের শিং থেকে শুনেছ।
কাজ 39:10
তুমি কি ইউনিকর্নকে তার ব্যান্ডের সাথে বাঁধতে পারো? সে কি তোমার পরে উপত্যকাগুলি বর্ষণ করবে?
এছাড়াও পাওয়া যায়
যিশাইয় 34: 7, সাম 29: 6, সাম 92:10
"বাইবেল কেন ইউনিকর্নস উল্লেখ করে" 8:09
আপনার অবশ্যই এই বিষয়ের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে, কারণ বিবর্তনবাদীরা যখন তাদের বিরুদ্ধে বিতর্ক শুরু করে, তখন টস করা বিবর্তনবাদীদের মধ্যে এটি একটি প্রিয় ওয়াইল্ড কার্ড। "বাইবেল যেখানে ইউনিকর্নদের উল্লেখ করেছে সে সম্পর্কে কী? আপনি কি ইউনিকর্নে বিশ্বাস করেন?" বাইবেলে স্পষ্টভাবে ইউনিকর্ন বলা হয়েছে, তাই না?
আপনি যদি এটির জন্য প্রস্তুত না হন তবে এটি আপনাকে সত্যিই আনহিনেজ করতে পারে। মূল ভাষাগুলি একটি দ্রুত দর্শন সহ, এটি দেখতে খুব সহজ যে এটি একটি প্রজাতির গণ্ডারকে বোঝায়। লোকেরা আজ প্রায়শই লাতিন ভাষায় কথা বলে না, বা দ্বিপদী নামকরণ বোঝে না। তারা যখন ইউনিকর্ন শব্দটি শুনতে পান, তখন তারা হাসতে এবং পৌরাণিক উড়ন্ত ঘোড়ার প্রাণীটির কথা চিন্তা করে, একটি শিংযুক্ত গণ্ডার নয়। আপনি যদি মূল হিব্রু বা গ্রীক অনুবাদ থেকে উদ্ভূত লাতিন অনুবাদটি সন্ধান করেন তবে এটি সহজেই বোঝা যায় যে এটি "ইউনি-শিংযুক্ত গন্ডার" রচনাটি লিখে চলেছে।
এই ভিডিওটি এগুলি খুব ভালভাবে ব্যাখ্যা করেছে এবং এটি কেবল এমন একটি বিষয় যা উল্লেখযোগ্য। এলাসমোথেরিয়াম সিবিরিকাম নামে পরিচিত একটি শিংযুক্ত গণ্ডার বাইবেল যা উল্লেখ করছে তার পক্ষে সম্ভবত সম্ভাব্য প্রার্থী। এটি অবশ্যই একটি শক্তি হিসাবে গণনা করা হয়েছিল, এটি ব্যবহৃত উপমাগুলির জন্য উপযুক্ত।
"জীবনের ট্রিলজি - প্রাগৈতিহাসিক উদ্যান -
"ইউনিকর্ন" (এলাসমোথেরিয়াম সিবিরিকাম) " 2:12
যদিও আমাদের মহাবিশ্বে অনেক সময় রক্ষক রয়েছে তা পর্যবেক্ষণ করতে এবং এর ক্ষয় হারগুলি অধ্যয়ন করার জন্য, এটি কেবলমাত্র কয়েকটি দৃ examples় উদাহরণ গ্রহণ করা উচিত যা অনুমানকে সমর্থন করে না, বিজ্ঞানীকে বৈজ্ঞানিক শীর্ষে ফিরে যেতে বাধ্য করার জন্য পদ্ধতি এবং ড্রয়িং বোর্ডে ফিরে আসুন। আমাদের কাছে কেবল কয়েকটি উদাহরণ না থাকলে শত শত উদাহরণ রয়েছে যে ডারউইনের বিবর্তন যে সময়কে নির্বিশেষে সম্ভব নয় তা বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল এমন সময়কে সমর্থন করে না। আপনি চান হিসাবে পরীক্ষা যান।
আপনি যদি এটি পরীক্ষা করে দেখতে চান তবে তাদের মধ্যে আরও 101 টি তালিকা রয়েছে is
http://creation.com/age-of-theearth
একটি তরুণ পৃথিবীর জন্য শীর্ষ 10 প্রমাণ
"পাঁচ প্রমাণ পৃথিবী হয় দশ হাজার বছরেরও কম পুরানো " 8:17
চাঁদ মঠ
চন্দ্র লেজারের রঙিনকরণের পরীক্ষাটি অ্যাপোলো এগার, চৌদ্দ এবং পনের মিশন করেছিল, ক্রুরা চাঁদের পৃষ্ঠের উপরে retroreflectors ছেড়ে গেছে। এগুলি ছোট্ট অবতল, অর্ধ কিউব মিরর প্রতিবিম্বগুলির একটি সিরিজ যা পদার্থবিদ্যার নীতিতে সর্বদা একটি লেজার মরীচিটিকে তার উত্সতে ফিরিয়ে দেয়। আরও জানতে এই লিঙ্কটি দেখুন।
https://en.wikedia.org/wiki/Lunar_Laser_Ranging_experiment
এর পুরো উদ্দেশ্যটি ছিল সঠিকভাবে (মিলিমিটারে) চাঁদের কক্ষপথ এবং দূরত্ব পর্যবেক্ষণ করা। এখন ৫০ বছর ধরে চাঁদের কক্ষপথ পর্যবেক্ষণ করার পরে তারা শিখেছে যে এটি পৃথিবী থেকে ৩.৮ সেমি বা বছরে এক এবং একটি অর্ধ ইঞ্চি হারে ভ্রমণ করছে। তারা স্বীকৃতি দেয় যে চিত্রটি "অযৌক্তিক", এবং এটি হ'ল, যদি একশত টি না হয় তবে এক হাজার এর মতো অন্যান্য উদাহরণ নেই যা তারা বিশ্বাস করার চেষ্টা করছে তার সাথেও বেমানান। আমি মনে করি কোনও বিবর্তনবাদী কেবল এটিকে উপেক্ষা করবে এবং এগিয়ে যাবে ...
আমাদের মধ্যে যারা মুক্ত মনের অধিকারী, এবং যারা মিথ্যা বলে কার্ডগুলি পড়তে ইচ্ছুক তাদের কাছে স্পষ্ট ডেটা আমাদের খুঁজে পাওয়া সমস্ত কিছুর সাথে তুলনা করে নিখুঁত ধারণা তৈরি করে। পৃথিবী তাদের শেখানোর চেয়ে অনেক কম বয়সী। এই উদাহরণস্বরূপ, আমি গণিত রৈখিক রেখেছি, বাস্তবে প্রভাবগুলি আরও বেশি, আমি যেমন ব্যাখ্যা করব। এটি কেন এত পুরানো পৃথিবীর বিশ্বাসকে অস্বীকার করে তা গণনা করা এবং বুঝতে খুব সহজ। বিশেষত, আপনি যখন চাঁদকে বিবেচনা করেন তখন জোয়ার উত্থাপন ও হ্রাস করার প্রধান কারণ ফ্যাক্টর
বর্তমান সর্বাধিক সম্ভাব্য জোয়ার এবং যে কোনও বছরের জন্য সবচেয়ে কম সম্ভাব্য জোয়ারের তুলনা করে পৃথিবীর চাঁদের দূরত্ব আমাদের পায়ে জোয়ারকে কতটা প্রভাবিত করে তা সহজেই গণনা করতে পারি। আমরা চাঁদটি পৃথিবীর সবচেয়ে কাছাকাছি যে কক্ষপথে পৌঁছেছে তা ব্যবহার করে। তারপরে আমরা বছরগুলিকে বছরে 1.5 ইঞ্চি হারে যুক্ত করতে পারি, এবং দেখুন জোয়ারটি কত উচ্চতর হত। যেমনটি আমি বলেছি, আমি সরলতার জন্য এই গণনা রৈখিক রেখেছি, তবে এটির আসল ফলাফলগুলি আসলে চতুর্গুণ। আরও যথার্থতার জন্য, আপনাকে যদি এটির ভর আবার যোগ করে দেওয়া হত, তবে সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ কতটা শক্তিশালী হবে সে সম্পর্কেও আপনাকে ফ্যাক্ট করতে হবে।
সর্বাধিক পেরিজি এবং পেরিহেলিওন জোয়ার
সাতফুট
সবচেয়ে কাছের দূরত্বে চাঁদের সাথে
দুই লক্ষ বিশ মাইল
সর্বনিম্ন অ্যাপজি এবং অ্যাফেলিয়ন জোয়ার
নেতিবাচক দুটি ফুট
একটি চূড়ান্ত দূরত্বে চাঁদ সঙ্গে
দু'শো বাহান্ন হাজার মাইল
পেরেজি এবং অপোজি পার্থক্য
তিরিশ হাজার এবং পাঁচশত পা দুটো
জোয়ারের পরিসর
নয়টি ফুট
পঁয়ত্রিশ-পাঁচশো /নয়টি = তিন হাজার তিনশত বিশ
সুতরাং প্রতি তিন হাজার তিনশত বিশ ফুট = প্রায়
জোয়ারের উচ্চতায় পা দুটো ফুট
গড় চাঁদ ভ্রমণ
পৃথিবী থেকে দূরে
হতে গণনা করা হয়
প্রতি বছরে এক এবং একটি অর্ধ
১৯উনসত্তুর৯ সাল থেকে নাসা দ্বারা
এক এবং একটি অর্ধ x এক লাখ বছর =
এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার ইন / বারো = বারো-হাজার এবং পাঁচশো ফুট
বারো-হাজার এবং পাঁচশো / তিন হাজার তিনশত বিশ = চার ফুট
সুতরাং প্রতি এক লাখ বছর = চার ফুট
এক মিলিয়ন বছর = সাইত্রিশ ফুট উঁচু
দুই মিলিয়ন = পঁচাত্তর ফুট
পাঁচ মিলিয়ন = একশত আশি আট ফুট
দশ মিলিয়ন = তিন-একশত বাহাত্তর ফুট
একশত মিলিয়ন বছর = তিন হাজার সাতশত ষাট ফুট উঁচু
এক বিলিয়ন বছর = সাতত্রিশ হাজার ছয় শত ফুট উঁচু,
বা 7 মাইল লম্বা।
জোয়ারগুলি পৃথিবীর জীবনের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক হওয়ার অনেক আগে, চাঁদ এতে ভেঙে পড়েছিল। দুটি গ্রহীয় সংস্থা প্রায় 9,500 কিলোমিটার দূরে "রোচে সীমা" হিসাবে পরিচিত এমন জায়গায় পৌঁছে যেত। রোচে সীমা হ'ল সঠিক দূরত্ব যেখানে দুটি বৃহত দেহ একে অপরের সাথে যথেষ্ট পরিমাণে কাছে যায়, যেখানে যে শক্তিগুলি তাদের একসাথে টেনে নিয়ে যায়, তারা মহাকর্ষীয় শক্তির চেয়ে বৃহত্তর হয়ে ওঠে যেগুলি পৃথক পৃথক গণের দেহকে ধারণ করে। এই সীমাতে তারা একে অপরের সাথে ধাক্কা খায় এবং তারপরে ভর দিয়ে একটি বিশাল দেহে পরিণত হয় the
এমনকি 1 মিলিয়ন বছরে, একটি জলোচ্ছ্বাস যে উচ্চ এবং ঘন ঘন ঘন ঘন একটি ভয়ঙ্কর জিনিস হত। ২০১০ সালে জাপানের সুনামি খুব বড় ছিল ১২৮ ফুট এবং এটি কী করেছে তা দেখুন। এখন 10 মিলিয়ন বছরের চিহ্ন বিবেচনা করা যাক। এমনকি বিবর্তনবাদীরাও এক কোণে ফিরে এসেছেন তা স্বীকার করার জন্য যে কমপক্ষে এক বিলিয়ন বছর ব্যতীত বিবর্তনের শব্দ তত্ত্ব হওয়ার সম্ভাবনা অসম্ভব। ১০ মিলিয়ন বছরে জোয়ারগুলি ৩66 ফুট দুলতে থাকে যা গ্রহটিকে ধ্বংস করে দেবে। সেখানে আর একটি রেঞ্চ ফেলে দেওয়ার জন্য বিবর্তনবাদীরা বলেছেন যে চাঁদ পৃথিবী থেকে এসেছিল, যা ভূপৃষ্ঠে 1000 মাইল প্রতি ঘন্টা অবিশ্বাস্যভাবে দ্রুত গতি ঘটাচ্ছে এবং এটি একটি 23.5 ডিগ্রি ঘূর্ণনের উপরও রয়েছে, সুতরাং কৌণিক মুহুর্তের সংরক্ষণের আইনটির কারণে, চাঁদ এছাড়াও ঘূর্ণিত করা উচিত এবং একই অক্ষীয় কাত উপর। তবে, Godশ্বরের আর একটি আশ্চর্য হিসাবে আমরা "জোয়ারের তালা" বলি, চাঁদের একই মুখটি সর্বদা আমাদের দিকে ফিরে তাকিয়ে থাকে।
এই সমস্ত গণিতটি করা ছাড়াও, যেমনটি আমি বলেছিলাম এটি সহজ রাখার জন্য এটি করা হয়েছিল যেন এটি একটি রৈখিক প্রভাব, তবে এটি তা নয়। সূর্য এবং চাঁদের ভরগুলির জন্য জোয়ার আকর্ষণটি হাইপারবোলিক হবে ঠিক যেমন 2 চুম্বক কাছাকাছি আসবে তেমন। প্রভাবটি প্রতিটি দ্বিখণ্ডনের সাথে প্রায় 4 গুণ বেশি শক্তিশালী হবে। এটি "বিপরীত স্কোয়ার আইন" এর কারণে, যার অর্থ এই সমস্ত পরিসংখ্যান গুরুতরভাবে অস্তিত্বযুক্ত। এটি আসলে আরও খারাপ হবে। আসল উত্তর পেতে কেবল গণিতে ফিরে যান এবং প্রতিটি "ফুট উঁচু" ফলাফলের জন্য "চতুর্ভুজ" করুন।
এখন, আপনি যদি নিজেকেই ভাবেন "সম্ভবত যে সময়টি চাঁদ পৃথিবী থেকে দূরে ভ্রমণ করছে, সময়ের সাথে সাথে দূরত্বও বাড়ছে?" এর উত্তরটি হ'ল এটি আসলে অবিশ্বাস্যরূপে সামঞ্জস্যপূর্ণ তবে আপনি সঠিক। এটি সত্য যে এটি কোনও ধ্রুবক নয়, তবে ভিন্নতা আসলে সময় বাড়ার সাথে সাথে দূরত্বের পৃথকীকরণের হারটি হ্রাস পাচ্ছে। তার অর্থ এটি সময়ের সাথে ধীরে ধীরে ধীরে ধীরে ধীরে ধীরে ধীরে ধীরে যুবক পৃথিবীকে নিশ্চিত করার জন্য আরও একটি স্তর যুক্ত করেছে এবং বিবর্তনবাদীর এজেন্ডাকে বিভ্রান্ত করছে।
চাঁদ এত বিশেষ কেন আরো কারণ
মহাবিশ্বের অসাধারণ নকশা - ডঃ ড্যানি ফকনার 20:14
আমি যত বেশি বিজ্ঞান অধ্যয়ন করি, ততই আমি inশ্বরের প্রতি বিশ্বাস করি।
~ অ্যালবার্ট আইনস্টাইন
সান ম্যাথ
আমাদের সান, একটি চলমান ইঞ্জিন। এটি ভর তার নিজস্ব জ্বালানী তৈরি করা হয়। সে জ্বলতে থাকায় এটি ব্যবহৃত হয়, এর ফলে এটির পরিমাণ হ্রাস পায়। এখান থেকে সব পরিমাপযোগ্য। এটি অপরিবর্তিত রয়েছে তা বলা সত্যিই অযৌক্তিক কিছু।
মাধ্যাকর্ষণ অত্যন্ত সামঞ্জস্যপূর্ণ, সূর্যের সমন্বয়ে গঠিত বিষয়টি বেশ সমান, ফিউশন প্রক্রিয়া, বা বার্নের হার সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং এটি একটি খুব অচল পরিবেশে অবস্থিত (স্থান শূন্যস্থান)। নাসার মতে, এটি প্রতি সেকেন্ডে মিলিয়ন টন হাইড্রোজেন ছড়িয়ে পড়ে এবং প্রতি এগার বছর বা তার পরে তার "সৌরচক্র" পুনরায় সেট করে। এখানে তাদের ওয়েবসাইট থেকে কয়েকটি বিবৃতি দেওয়া আছে।
'' সূর্য প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ছয় শত মিলিয়ন টন হাইড্রোজেন গ্রহণ করে। (এটি দশ বার থেকে আট ম শক্তি, টন তুলনা) তুলনা করার জন্য, পৃথিবীর ভর একুশতম পাওয়ার টনের প্রায় এক এবং তৃতীয় বার দশ is এর অর্থ হ'ল প্রায় সম্পর্কিত বছরে সূর্য পৃথিবীর ভর ব্যবহার করে। । ডা। লুই বার্বিয়ার - (নাসা)
মহাবিশ্বের সৃষ্টির "" এটা বলা সূর্য মাপে এবং এটি যেহেতু হয়েছে ভুল "। সূর্যের একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ হারে হ্রাস করা হয় না। এমন ডেটা রয়েছে যা আহরণ উভয় ভুল ও ভুল ব্যাখ্যা ছিল ব্যবহার করা হয়েছে। দেখুন স্কেপটিক ফ্রেন্ডস নেটওয়ার্ক।আরিক ক্রিশ্চিয়ান ডা
এটির জন্য নীচের পরবর্তী লিঙ্কে যান এবং সেই "সংশয়ী বন্ধু" লিঙ্কগুলিতে ক্লিক করুন। আপনার নিজের জন্য তাদের প্রতিক্রিয়া দেখতে হবে।
তারপরে সৌরচক্র সম্পর্কে তিনি এই কথাটি বলেছেন:
এগারো বছরের সৌর চক্রের পর্যায়ক্রমিকতা এমন জটিল যে জটিল সময়সাপেক্ষ কোনও ঘটনা নেই যা আপনি আসলে আপনার পর্যায়ক্রমের জন্য ভিত্তি হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। তবে, আপনি উল্লেখ করেছেন "সাত থেকে আঠার বছরের পরিসর" এর চেয়ে সূর্য অনেক বেশি নিয়মিত। সৌর ক্রিয়াকলাপের সেরা দীর্ঘমেয়াদী পরিমাপ (সূর্যের স্পট নম্বর) দেখতে আপনি এই চিত্রটি দেখতে পারেন। আধুনিক পর্যবেক্ষণ রয়েছে যা সৌর পরিবর্তনশীলতার আরও ভাল পরিমাপ দেয় তবে আমরা কেবল দুটি বা তিনটি চক্রের ডেটা পেয়েছি। প্রকৃত দীর্ঘমেয়াদী সময়কাল এগারো বছরের চেয়ে কিছুটা বেশি এবং উল্লেখযোগ্যভাবে স্থিতিশীল । এমন বিজ্ঞানীরা আছেন যারা সৌর ক্রিয়াকলাপের পরিসংখ্যানগুলি দেখেন এবং অন্যান্য সময়সীমাগুলি খুঁজে পেতে পারেন তবে সাধারণ জনগণের পক্ষে এগারো থেকে বারো বছরের মধ্যে কার্যকরভাবে কোনও পার্থক্য নেই, বিশেষত সৌর নূন্যতম এবং সৌর সর্বাধিক উভয়ের বিস্তৃত এবং অনিয়মিত স্থায়ী কাঠামোকে দেওয়া ।
ডঃ এরিক খ্রিস্টান (অক্টোবর 2003)
এই সব তাদের ওয়েবসাইটে!
https://cosmicopia.gsfc.nasa.gov/qa_sun.html
সুতরাং নাসা বলছে, আশ্চর্যজনকভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে এটি প্রতি সেকেন্ডে ছয় শত মিলিয়ন টন হাইড্রোজেন (যা ভর হিসাবে রয়েছে ) প্রতি জ্বলন প্রক্রিয়াটির মাধ্যমে একটি গ্যাস থেকে শক্তি স্থানান্তর করে এবং রূপান্তরিত করে এবং বিষয়টি বহিষ্কার করে তাপ এবং হালকা শক্তির মধ্যে, যার ফলে এটি মুছে ফেলা হয় এবং এটি আশ্চর্যজনকভাবে স্থির হারে এটি করে তবে স্থির হারে "সঙ্কুচিত" হয় না ... সত্যিই? পদার্থবিজ্ঞানের কতগুলি আইন ভঙ্গ হয়?
এমনকি যদি মহাকর্ষের টানটি সঠিক মাত্রায় হ্রাস পায়, যাতে এটির ব্যাসটি জ্বলন্ত জ্বালানীর সরাসরি অনুপাতে প্রসারিত হয়, এবং এটির ব্যাস মোটামুটি একই থাকে, এমনকি এক মিলিয়ন বছরেরও বেশি সময় ধরে, মাধ্যাকর্ষণটি এখনও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে হ্রাস পাবে, কারণ এটি জ্বলছে এটি নিজস্ব ভর mass মাধ্যাকর্ষণ, আমাদের কক্ষপথের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং কক্ষপথটি আমাদের asonsতু এবং তাপমাত্রার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি সরবরাহ করা তাপের নিখুঁত ভারসাম্য, কক্ষপথের উপবৃত্তাকার, পৃথিবীর আবর্তনের সাড়ে তিরিশ ডিগ্রি ঝুঁকির বিষয়ে, যা আমাদের givesতু দেয় gives এটি চাঁদের জন্য একই যা আমাদের মহাসাগরগুলিকে পাম্প করার জন্য জোয়ার সরবরাহ করে এবং সূর্যকে আরও বেশি রক্ষা করে এমন ঝড় তৈরি করতে আবহাওয়া ব্যবস্থা systems যা ঘুরে আমাদের গাছগুলিকে গাছগুলিকে খাওয়ানোর জন্য নাইট্রোজেন এবং বৃষ্টি সরবরাহ করে এবং এটি তাদের অক্সিজেন ছাড়তে দেয় এবং স্তন্যপায়ী প্রাণীদের শ্বাস নিতে দেয় এবং পরিবর্তে উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণের জন্য কার্বন ডাই অক্সাইডকে নিঃশ্বাস ত্যাগ করে। সূর্য ঠিক না থাকলে এই সমস্ত কিছুই থাকতে পারে না।
এমনকি এটি বিবেচনা করা সমস্তগুলির সাথে, এবং কেবলমাত্র মহাকর্ষের ভেরিয়েবলও এটি দ্বারা খুব বেশি পরিবর্তন হয়েছিল। এটি এখনও পৃথিবীতে জীবনযাত্রার অনুমতি দেয় না। এমনকি আমাদের বেঁচে থাকার জন্য চৌম্বকীয় সুরক্ষা, রাসায়নিক বা অন্যান্য কয়েক হাজার, এবং হাজার হাজার অন্যান্য ভেরিয়েবলের উল্লেখ না করা। কেবলমাত্র এক জিনিস পরিবর্তন করা গেলে এটি কাজ করতে পারে না, প্রতি সেকেন্ডে ছয় শত মিলিয়ন টন ধ্রুব বার্ন হারে মাত্র এক মিলিয়ন বছর।
আসল বিষয়টি হ'ল এটি ব্যবহার করা হচ্ছে এবং তাই এর বৈশিষ্ট্যগুলি হ্রাস পাচ্ছে, কোথাও থেকে সীমাহীন শক্তির সরবরাহ থেকে সম্পূর্ণ অপরিবর্তিত নেই। এক পর্যায়ে আপনাকে স্বীকার করতে হবে যে আমাদের অস্তিত্ব যেমনটি আমরা জানি, তেমন কোনও ঘটনা ঘটেনি এবং বিস্ফোরণ করা একেবারেই অযৌক্তিক! যত তাড়াতাড়ি আপনি এটি হাস্যকর হিসাবে স্বীকার করতে পারবেন, আপনি যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবেন কোনও গ্র্যান্ড ডিজাইনারের অস্তিত্ব WAY আরও অর্থবোধ করে makes পরবর্তী পদক্ষেপটি নির্ধারণ করছে যে এই নির্মাতা তাঁকে জানার কোনও উপায় আমাদের ছেড়ে রেখেছেন কি না। আমি অবাক হয়ে জানতে পেরেছিলাম যে কেবলমাত্র একটি তথাকথিত ধর্মই রয়েছে যা কেবল জল ধরে রাখে না, এর প্রচুর পরিমাণে সমর্থন রয়েছে স্পষ্টভাবে, আক্ষরিক এবং দার্শনিকভাবে। এমনকি এটি তার লিখিত বিবরণ এবং আরও অনেক কিছু দ্বারা এটি it'sশিক রচয়িতা প্রমাণ করে। সুসংবাদটি হ'ল এই দিনগুলিতে যাচাই করা এতটা কঠিন নয়, গবেষণাটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই করা হয়েছে এবং আপনাকে যা করতে হবে তা হ'ল দেখার জন্য। ভাগ্যক্রমে, আপনি সঠিক ওয়েবসাইটে এসেছিলেন এবং এর প্রচুর অংশ এখানে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে।
গবেষণার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়টি আমাদের প্রত্যেকের উপর নির্ভর করে এবং আমরা নিশ্চিত যে আমরা একদিন মারা যাব। সুতরাং যদি এই সমস্ত একটি ডিজাইনার আছে, তাহলে কি লাভ? আমরা এখানে কেন? বিশ্বাসের অর্থ কখনই অন্ধ ছিল না, এবং আমি আপনাকে আশ্বস্ত করতে পারি, আপনি যদি তাদের সন্ধান করেন তবে আপনার জন্য কিছু খুব শক্ত উত্তর রয়েছে।
এখানে প্রচুর কাজ, উপাত্ত এবং এমনকি চার্টগুলি সুর্যের উপরে পাওয়া গেছে।
http://www.asa3.org/ASA/PSCF/1986/PSCF9-86VanTill.html
সমস্ত মহাবিশ্বে গণিত রয়েছে, আপনি যে হিসাবটি করতে চান তা দেখানোর জন্য যে থার্মোডিনামিক্সের আইন কাজ করছে with আপনি দেখতে পাবেন যে শক্তিটি বিকল হয়ে যায়, এবং এটি পরিমাপ করা যায় এবং সময়ের বিপরীতে যোগ করা যেতে পারে। লক্ষ লক্ষ বছর ধরে এটি করা আপনাকে বিস্ময়করভাবে বড় এবং আমাদের অস্তিত্বের এই বিবর্তনবাদী তত্ত্বগুলিকে সমর্থন করার জন্য খুব অসম্ভব ফলাফল দেয় we এই গণিতটি চিৎকার করে তোলে যে সৃষ্টিটি খুব অল্প বয়স্ক, এবং লোকেরা কেবল এটি বলার উপায় খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করছে না যাতে তারা তাদের নিজস্ব Godশ্বর হতে পারে এবং তারা যেমন ইচ্ছা তেমন করে এবং নিজের আধ্যাত্মিক এবং নিরর্থক অস্তিত্বের দিকে অন্ধ দৃষ্টি দেয় । আপনি এই পৃথিবীতে প্রবেশের সময় যতটুকু নিয়ন্ত্রণ নিয়ে এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবেন, তাই নিজেকে নম্র করে নিজের নির্মাতার সন্ধান করা বুদ্ধিমানের কাজ।
আশ্চর্যজনক যে এই ক্ষেত্রগুলিতে অভ্যস্ত কিছু এখনও স্রষ্টাকে অস্বীকার করে এমন কোনও কিছু সন্ধান করার জন্য ইচ্ছাকৃত নার্ভ রেখেছিল এবং প্রকৃতপক্ষে স্পষ্টতই উপেক্ষা করতে পারে কারণ তারা হয় Godশ্বরকে চায় না, বা দ্বারা নির্বাসন পেতে চায় না তাদের সহকর্মীরা. বিবর্তন আসলেই একটি ধর্ম, এবং আপনাকে যা হস্তান্তরিত হয়েছে তা কেবল মেনে নেওয়ার জন্য এটি অস্বীকৃতি, বকবক বা বোঝার অভাবের প্রয়োজন, এবং আমি যেমন ধর্মের বিশ্বাসে কাউকে বলেছি। নিজের জন্য চিন্তা করুন, কিছু সংখ্যার ক্রাঙ্কে যান এবং অদ্ভুত কৌতুক, পাশাপাশি এই ধারণাগুলির সূচনা অনুসন্ধান করুন। শুরুটি কোনও বিশ্বাসের ভিত্তি এবং এটি পুরো বাড়ির শক্তি নির্ধারণ করে determine
আরও কিছু অনিবার্য গণিত।
http://www.icr.org/article/sun- Shrink/
একটি পয়েন্ট করার একটি ভাল উপায় হাইপারবোলাইজ করা হয়; দৃশ্যকল্পকে অতিরঞ্জিত করা, যাতে এর প্রভাবের মাত্রা আরও ভালোভাবে প্রকাশ করা যায়। এটি আমাদের জন্য করা হয় যখন এটি সৃষ্টির বিশালতা, স্থানের বিস্তৃতি বা জীবনের ক্ষুদ্রতম রূপগুলি অণুজীববিজ্ঞানের সাথে অধ্যয়নের ক্ষেত্রে আসে। এটি করতে গিয়ে আমাদের শেষ পর্যন্ত এমন একটি বিন্দুতে আসা উচিত যেখানে আমরা বুঝতে পারি যে, আমরা সম্ভবত ব্যাখ্যা করতে পারিনি যে কীভাবে কিছু শুরু হয়েছিল। না শুধুমাত্র এটি অপরিবর্তনীয়ভাবে জটিল, এবং এর একটি নির্দিষ্ট আছে শুরু, কিন্তু এটা কোথা থেকে এসেছে?
সেই মুহুর্তে, আপনার উপলব্ধি করা উচিত যে এটি কেবল আমরা বুঝতে পারি না বলেই নয়। এটা বলা নিরাপদ, আমরা কখনই একটি ছায়াপথ তৈরি করব না, বা এমনকি একটি এককোষী জীবকে গতিতে তৈরি করব না, এমনকি যদি আমরা পলকে অর্থ প্রদানের জন্য পিটারকে ছিনতাই করি! আমরা অস্তিত্বের দায়িত্বে নেই, এবং আমাদের এখানে রাখা হয়েছিল। এই বোধগম্যভাবে বড় জায়গায় কিছুই নেই, বা এগুলো অবিশ্বাস্যভাবে এই সুনির্দিষ্ট মহাবিশ্বে পাওয়া ছোট পারমাণবিক কাঠামো মোটেও সুযোগের বিষয় ছিল। তাহলে দায়িত্বে কে, এবং আমরা কিভাবে জানি?
জীবন একটি দুর্ঘটনা নয়, এবং আমরা অর্থ বা উদ্দেশ্য ছাড়া অস্তিত্ব নেই. এমন কিছু জিনিসের উজ্জ্বল তথ্য রয়েছে যা বিদ্যমান, যেগুলি এতদিন আগে শুরু না হলে অস্তিত্ব থাকতে পারে না। যেকোনও জ্যোতির্বিজ্ঞানী সংস্থার বৈশিষ্ট্যগুলির জন্য ক্ষয়ের হার অনেক দ্রুত, কিন্তু বিবর্তনবাদীদের মতে, ডারউইনের তত্ত্বগুলি ট্রিলিয়ন এবং ট্রিলিয়ন বছর ছাড়া কোন অর্থ বহন করে না।
বিবর্তনবাদীদের কাছ থেকে কিভাবে তারার গঠনের প্রতিটি একক ব্যাখ্যা বিবেচনা করুন, অন্যান্য নক্ষত্রের ইতিমধ্যেই অস্তিত্ব থাকা প্রয়োজন! একটি মহাজাগতিক মুরগি এবং ডিমের দৃশ্যকল্প। উল্লেখ করার মতো নয় যে আমরা কখনও তারার রূপ দেখিনি, তারা কেবল গ্যাসী নীহারিকাগুলির দিকে নির্দেশ করে যেখানে আমরা ভিতরে দেখতে পারি না এবং বলে যে এটি অবশ্যই সেখানে ঘটে। তারা "ডার্ক ম্যাটার" এবং "ডার্ক এনার্জি" তত্ত্ব বিক্রি করার চেষ্টা করেছে, কিন্তু মূলধারার জ্যোতির্পদার্থবিদদের কেনার জন্য এটি খুব বেশি দূরে। এইগুলো ভিডিও স্পাইক Psarris দ্বারা আমার আছে সেরা ভিডিও কখনও দেখা উত্পাদিত তারা এখানে খুব উচ্চ সংজ্ঞায় কেনার জন্য উপলব্ধ:
জ্যোতির্পদার্থবিদ নাস্তিক থেকে সৃষ্টিবাদী
"স্পাইক Psarris সাক্ষ্য" 7:11
"অ্যাস্ট্রোনমি সম্পর্কে আপনার কী বলা হচ্ছে না
- প্রথম খণ্ড (আমাদের তৈরি সৌর সিস্টেম) " 1:50:59
"অ্যাস্ট্রোনমি সম্পর্কে আপনার কী বলা হচ্ছে না
- দ্বিতীয় খণ্ড (আমাদের তৈরি তারা এবং গ্যালাক্সি) " 1:03:05
"অ্যাস্ট্রোনমি সম্পর্কে আপনার কী বলা হচ্ছে না
- তৃতীয় খণ্ড (আমাদের তৈরি ইউনিভার্স) " 1:47:39
এতদূর কীভাবে আমরা তারকারা দেখতে পাব?
"দূরবর্তী স্টারলাইট বনাম বাইবেলের টাইমলাইন।
(সংক্ষিপ্ত সংস্করণ) " 13:47
"(Undebunkable) কসমিক মাইক্রোওয়েভ পটভূমি বুদ্ধিমান নকশা প্রমাণ করে - তবে কার দ্বারা?" 10:07
"দূরবর্তী স্টারলাইট: এটি বাইবেলের সৃষ্টিকে অস্বীকার করে?
(ইন-ডিপথ সংস্করণ) " 1:18:15
"দিগন্তের সমস্যা - কেন মহাবিশ্ব সমস্ত দিকগুলিতে একই দেখাচ্ছে" 2:37
কেন আমি 24 ঘন্টার দিনে বিশ্বাস করি
এই নিবন্ধটি মিস করা খুব ভাল. এটি সর্বোত্তম ব্যাখ্যা রয়েছে, কেন আমরা বাইবেলকে আক্ষরিক অর্থে 6 আদর্শ দিন সৃষ্টি করতে পারি।
বিজ্ঞান এবং সৃষ্টি
সঙ্গে চলতে থাকে অংশ দুই
কীভাবে আজীবন জীবন পাবেন
বাইবেল অনুসারে
আপনার হৃদয়ে বিশ্বাস করুন যীশু হলেন প্রভু এবং শ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্য থেকে জীবিত করেছেন।
এটি আপনার মুখ দিয়ে ঘোষণা করুন, এবং আপনি রক্ষা পাবেন।
আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে যীশু আপনার ত্রাণকর্তা, কৃতজ্ঞ! ডব্লিউ ই বাড়িতে চলে যাচ্ছেন যেখানে 1 করিন্থীয় 2: 9 ঘটে!
শাস্ত্রে য়েমন লেখা আছে: 'চোখ কখনও শোনেনি, কান শোনেনি, বা মনুষ্যের অন্তরে প্রবেশ করল না, শ্বর যাঁকে ভালবাসেন তাদের জন্য শ্বর যা প্রস্তুত করেছেন।
আপনি যদি নিশ্চিত হন না যে যীশু আপনার পরিত্রাতা। এমনকি আপনি কারও জানা দরকার নেই, শ্বর জানেন। এটি আপনার কোনও মূল্য ব্যয় করে না, এটি খুব সহজ, পুরষ্কার চিরন্তন জীবন, বিশ্বাস করার জন্য কিছুটা সময় নিন,
যীশু যিনি তিনি বলেছিলেন তিনি।
কিছু না হলেও, আপনি এখনও আগের জায়গায় ছিলেন। এখানে ঝুঁকি বনাম পুরষ্কার একটি সহজ সিদ্ধান্ত।
জন 3: 12-21
আমি যদি তোমাদেরকে পার্থিব বিষয় বলেছি এবং তোমরা বিশ্বাস না কর, তবে আমি যদি স্বর্গীয় বিষয়গুলি বলি তবে আপনি কীভাবে বিশ্বাস করবেন? স্বর্গ থেকে আর কেউ শ্বরের উপরে উঠেনি মোশি যেমন প্রান্তরে সাপটিকে উঁচুতে তুলেছিলেন, তেমনি মানবপুত্রকেও উঁচুতে উঠতে হবে: যে কেউ তাঁর উপর মান এনেছে সে বিনষ্ট না হয়, কিন্তু অনন্ত জীবন পায়। কারণ শ্বর জগতকে এত ভালবাসতেন যে তিনি তাঁর একমাত্র পুত্রকে দান করেছিলেন, য়ে কেউ মান এনেছে সে বিনষ্ট না হয়, কিন্তু অনন্ত জীবন পায় । কারণ শ্বর তাঁর পুত্রকে এই দুনিয়াতে দোষী করার জন্য প্রেরণ করেন নি; তবে তাঁর মাধ্যমেই পৃথিবী রক্ষা পেতে পারে। য়ে কেউ মান এনেছে তাকে দোষী করা হবে না কিন্তু যে বিশ্বাস করে না সে ইতিমধ্যে দোষী সাব্যস্ত হয়েছে, কারণ শ্বরের একমাত্র পুত্রের নামে তিনি বিশ্বাস করেন নি। আর এই নিন্দা, এই পৃথিবীতে আলো এসেছে, আর মানুষ আলোর চেয়ে অন্ধকারকে পছন্দ করত, কারণ তাদের কাজ মন্দ ছিল। য়ে মন্দ কাজ করে সে আলোর ঘৃণা করে, সে আলোতে আসে না। কিন্তু য়ে সত্যের কাজ করে সে শ্বরের সামনে কাজ করে বলে প্রকাশিত হয়
প্রেরিত 11: 16-18
তখন আমি প্রভু যা বলেছিলাম তা মনে পড়ে গেল: 'জন জলে বাপ্তিস্ম নিয়েছিলেন, কিন্তু আপনি পবিত্র আত্মার দ্বারা বাপ্তিস্ম নেবেন। 'সুতরাং শ্বর যদি আমাদের সেই একই উপহার দান করেন, যিনি প্রভু যীশু খ্রীষ্টকে বিশ্বাস করেছিলেন, তবে আমি কে ভাবছিলাম যে আমি শ্বরের পথে দাঁড়াতে পারি? " তারা যখন এই কথা শুনেছিল তখন তাদের আর আপত্তি ছিল না এবং শ্বরের প্রশংসা করে বলেছিল, "সুতরাং, এমনকি অইহুদীদের কাছেও শ্বর অনুশোচনা দিয়েছেন যা জীবনের দিকে পরিচালিত করে।"
প্রেরিত 19: 1-5
অ্যাপোলোস করিন্থে থাকাকালীন পৌল অভ্যন্তর দিয়ে রাস্তাটি নিয়ে ইফিষে এসে পৌঁছেছিলেন। সেখানে তিনি কিছু শিষ্যকে পেয়ে তাদের জিজ্ঞাসা করলেন, "আপনি যখন বিশ্বাস করলেন তখন কি পবিত্র আত্মা পেয়েছিলেন?"
তারা জবাব দিল, "না, আমরা পবিত্র আত্মা আছে তাও শুনিনি।"
তাই পৌল জিজ্ঞাসা করলেন, "তাহলে আপনি কোন বাপ্তিস্ম গ্রহণ করেছিলেন?"
তারা বলল, 'জনর বাপ্তিস্ম,'
পল বলেছিলেন, "জনর বাপ্তিস্ম ছিল তওবা করার বাপ্তিস্ম। তিনি এক তার পরে আসছে, যে, যিশুর বিশ্বাস করতে বলেন। " এই কথা শুনে তারা প্রভু যীশুর নামে বাপ্তিস্ম নিল।
রোমানস 10: 9-10
যদি আপনি আপনার মুখ দিয়ে ঘোষণা করেন, "যিশু হলেন প্রভু," এবং আপনার হৃদয়ে বিশ্বাস রাখেন যে শ্বর তাকে মৃতদের মধ্য থেকে জীবিত করেছেন, তবে আপনি রক্ষা পাবেন । কারণ আপনার অন্তর দিয়েই আপনি বিশ্বাস করেন এবং ন্যায়সঙ্গত হন এবং আপনার মুখ দিয়েই আপনি নিজের বিশ্বাসকে বলেছিলেন এবং উদ্ধার পেয়েছেন।
ইফিষীয় 2: 8-9
কারণ অনুগ্রহের দ্বারা আপনি বিশ্বাসের দ্বারা রক্ষা পেয়েছেন , আর তা নিজের থেকে নয়; এটি শ্বরের দান, কাজের নয়, যাতে কেউ গর্ব না করে।
ইফিষীয় 1: 13-14
আপনি যখন সত্যের বার্তা শুনেছিলেন তখন আপনি খ্রীষ্টের সাথে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন যখন আপনি বিশ্বাস স্থাপন করেছিলেন, আপনি তাঁর মধ্যে একটি সীলমোহর হিসাবে চিহ্নিত হয়েছিলেন, প্রতিশ্রুতিযুক্ত পবিত্র আত্মা, যিনি শ্বরের অধিকারী তাদের উদ্ধার পর্যন্ত আমাদের উত্তরাধিকারের গ্যারান্টি দিচ্ছেন his তাঁর গৌরব প্রশংসার জন্য।
ম্যাথিউ 7:21
"যে আমাকে 'প্রভু, প্রভু' বলেছে তারা প্রত্যেকে স্বর্গের রাজ্যে প্রবেশ করবে না, তবে কেবল তিনিই আমার স্বর্গের পিতার ইচ্ছা পালন করেন” '
পিতার ইচ্ছা কি?
জন 6: 39-40
“আর যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা এই যে, তিনি আমাকে যে সমস্ত দিয়েছেন তার কোনোটাই আমি হারাব না, তবে শেষ দিনে তাদের উঠিয়ে দেব। আমার পিতার ইচ্ছা হ'ল যে কেউ পুত্রের দিকে তাকাবে এবং তাঁর উপরে মান এনেছে সে অনন্ত জীবন পাবে এবং আমি তাদের শেষ দিনে পুনরুত্থিত করব ”'